আর্কাইভ
লগইন
হোম
ইসরায়েল ফুটবলকে নিষিদ্ধের বিষয়ে যা বললেন ফিফা প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েল ফুটবলকে নিষিদ্ধের বিষয়ে যা বললেন ফিফা প্রেসিডেন্ট
দ্য নিউজ ডেস্ক
অক্টোবর ০৪, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেলো আরো ৮ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেলো আরো ৮ দেশ
11 ঘন্টা আগে
আসন্ন ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠিত হবে আগামী ০৫ ডিসেম্বর। তবে টুর্নামেন্টে অংশ নিতে যাওয়া ৪৮টি দলের মধ্যে এখনো সব দলের জায়গা নিশ্চিত হয়নি। এখন পর্যন্ত বাছাইপর্ব শেষে ৪২টি দল আসন্ন বিশ্বকাপ আসরের টিকিট নিশ্চিত করেছে। গত মঙ্গলবার ও বুধবার নতুন করে আরও ৮টি দল কোয়ালিফাই করেছে। বাকি ৬টি দল প্লে-অফের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে। বিগত ২০১০ সালের বিশ্বকাপজয়ী স্পেন কিছুটা দেরিতে তাদের বাছাই অভিযান শুরু করার পর অবশেষে গতকাল তুরস্কের সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করেই তারা ‘ই’ গ্রুপের শীর্ষ দল হিসেবে বিশ্বকাপে জায়গা করে নেয়। এতে স্প্যানিশদের টানা অপরাজেয় থাকার সংখ্যা দাঁড়াল ৩১ ম্যাচে—যা শুরু হয়েছিল ২০২৩ সালের নেশনস লিগের সেমিফাইনালে ইতালির বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে।
‘ভারতকে হারিয়ে ১৮ কোটি মানুষকে খুশি করেছি’: হামজা চৌধুরী
‘ভারতকে হারিয়ে ১৮ কোটি মানুষকে খুশি করেছি’: হামজা চৌধুরী
11 ঘন্টা আগে
বাংলাদেশ ২২ বছর পর গতকাল মঙ্গলবার রাতে ভারতের বিপক্ষে জয় পেয়েছে। ২০০৩ সালের পর এই প্রথম বাংলাদেশের কাছে ১-০ ব্যবধানে হারলো ভারতীয় ফুটবল দল। দীর্ঘ অপেক্ষার পর দেশের ১৮ কোটি মানুষকে খুশি করতে পেরে উচ্ছ্বসিত হামজা চৌধুরী। ভারতকে হারানোর পর কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন হামজা চৌধুরীকে নিয়ে। সংবাদ সম্মেলনে তাই বিশাল হাসিমুখ নিয়ে বসেন হামজা এবং প্রথমে নিজের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। এরপর একের পর এক প্রশ্ন তাকে। বাংলাদেশের জার্সিতে ৭ম ম্যাচে জয় পাওয়া হামজা বললেন, ‘ভারতকে হারিয়ে ১৮ কোটি মানুষকে খুশি করতে পেরেছি। পৃথিবীর আর কোথাও এটা হয়তো সম্ভব নয়। তাই এটি অবশ্যই আমার ক্যারিয়ারের সেরা সাফল্যের মধ্যে থাকবে।’ ‘হ্যাঁ। মানুষ খুশি। একটা লম্বা সময় পর। তাও দুই যুগের কাছাকাছি। ২০০৩ সালের পর ভারতের বিপক্ষে জয় এলো ২০২৫ সালে। এশিয়ান কাপ বাছাই থেকে বিদায় নেওয়ার কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব হয়েছে ভারতকে হারানোর পর। আগের ম্যাচগুলোর মতো শেষ মুহূর্তে আমরা আর ম্যাচ হারাইনি বা পয়েন্ট হাতছাড়া করিনি। কারণ, আমরা বিশ্বাস করেছিলাম যে সবাই মিলে পরিস্থিতি সামলাতে পারবো। খেলোয়াড়দের জন্য, স্টাফদের জন্য আমি ভীষণ খুশি। এত পরিশ্রমের পর দলটির এমন বড় কিছু পাওয়ারই কথা ছিল,’ যোগ করেন তিনি।
রহস্যময় ফ্লাইটে কয়েক শ ফিলিস্তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায়, নেপথ্যে কারা?
রহস্যময় ফ্লাইটে কয়েক শ ফিলিস্তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায়, নেপথ্যে কারা?
14 ঘন্টা আগে
ইসরাইল যুদ্ধে ধ্বংসস্তূপে পরিণত গাজা থেকে বের হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া এক সংগঠনের বন্দোবস্তে দক্ষিণ আফ্রিকাগামী ফ্লাইটের প্রতিটি আসনের জন্য ১,৬০০ ডলার করে দিতে হবে। অর্থ দিতে হবে আগাম, পাঠাতে হবে একটি ক্রিপ্টো অ্যাকাউন্টে। কয়েক মাস আগে গাজার আহমেদ শেহাদাকে এক ব্যক্তি ফোন করেন। ফোনে ঐ ব্যক্তি বলেন, তিনি একটি মানবাধিকার সংগঠনে কাজ করেন। তিনি আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিমানে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা থেকে অন্য কোথাও নিয়ে যেতে পারবেন। শেহাদা প্রথমে বিশ্বাস করেননি, ধরেই নেন এটা একটি প্রতারণা। তিনি নিষেধ করে দেন। কিন্তু পরে খোঁজখবর নিয়ে এক ফিলিস্তিনি বন্ধুর কাছে জানতে পারেন, ঐ বন্ধুও এই দলের মাধ্যমে গাজার বাইরে পালিয়ে গেছেন। ৩৭ বছর বয়সি শেহাদা সিদ্ধান্ত নেন তিনিও সুযোগ নেবেন। শেহাদা অর্থ পাঠান। তারপর শুরু হয় চরম উদ্বেগ ও ভীতিকর এক যাত্রা। প্রথমে শেহাদা, তার স্ত্রী এবং দুই সন্তানকে দুটি আলাদা আলাদা বাসে ২৪ ঘণ্টা ভ্রমণ করতে হয়। সে ভ্রমণ পথে যে কোনো সময় ইসরাইলি সেনাদের গুলিতে নিহত হওয়ার ভয় ছিল। ভীতসন্ত্রস্ত বাস ভ্রমণ শেষ শেহাদারা চরম উদ্বেগ নিয়ে ইসরাইলি চেকপোস্ট পার হন এবং সেখান থেকে গন্তব্য অজানা এক ফ্লাইটে চেপে বসেন। নানা ঘাট ঘুরে শেষ পর্যন্ত শেহাদারা পৌঁছান দক্ষিণ আফ্রিকায়। এটি এমন একটি দেশ, যেখানে শেহাদারা কখনো যাননি।
আবারো সেই বিতর্কিত রেফারি বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে
আবারো সেই বিতর্কিত রেফারি বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে
1 দিন আগে
এই বছর জুনে ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশ ২-১ গোলে হেরে যায়। সেই ম্যাচের শেষ দিকে বড় বিতর্ক তৈরি হয়। ৯৩তম মিনিটে ডিবক্সে ফয়সাল আহমেদ ফাহিমকে পেছন থেকে ট্যাকল করেছিলেন সিঙ্গাপুরের ইরফান নাজিব। বাংলাদেশ মনে করেছিল এটি স্পষ্ট পেনাল্টি। কিন্তু রেফারি বাঁশি না বাজানোয় সমর্থকদের ক্ষোভ তুঙ্গে ওঠে। এবার বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ সামনে। এই ম্যাচ নিয়ে উত্তেজনা তুঙ্গে। ঠিক তখনই জানা গেল—সেই বিতর্কিত রেফারি আবারও দায়িত্বেআছেন । এই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ পরিচালনা করবেন- ফিলিপাইনের রেফারি ক্লিফোর্ড পোস্তানিস দেপুয়াত। তিনি ২০১৪ সাল থেকে ফিফা রেফারি। ২০২৫ সালের জন্য ফিলিপাইনে যারা ফিফা ব্যাজ পেয়েছেন, তাদের মধ্যে ক্লিফোর্ডই সবচেয়ে অভিজ্ঞ।