আর্কাইভ
লগইন
হোম
প্রবাস
ভূমধ্যসাগরপথে ইউরোপ প্রবেশে নভেম্বর মাসে শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে অবৈধভাবে প্রবেশে নভেম্বর মাসেও শীর্ষে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে মিশর ও ইরিত্রিয়ার নাগরিকরা। শুধুমাত্র ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ৪,১১২ জন অবৈধ অভিবাসী ইতালিতে প্রবেশ করেছেন। গত শুক্রবার প্রকাশিত (১২ ডিসেম্বর) ইউরোপীয় সীমান্ত ও উপকূলরক্ষী সংস্থা ফ্রন্টেক্সের মাসিক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে অবৈধ অভিবাসন ২৫ শতাংশ কমলেও এখন অভিবাসনপ্রবণ দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশিদের অবস্থান শীর্ষেই রয়ে গেছে। জানুয়ারি থেকে নভেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত ইউরোপে অবৈধ প্রবেশের ঘটনায় সবচেয়ে বেশি যে জাতীয়তার মানুষের নাম উঠে এসেছে, তাদের মধ্যে বাংলাদেশিরা প্রথম সারিতে।
7 ঘন্টা আগে
জোহরান মামদানির ট্রানজিশন টিমের সদস্য হলেন ৯ বাংলাদেশি
জোহরান মামদানির ট্রানজিশন টিমের সদস্য হলেন ৯ বাংলাদেশি
2025-11-25
নতুন বছরের ০১ জানুয়ারি মামদানি যুক্তরাষ্ট্রের সর্ববৃহৎ শহর ও বিশ্বের বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত নিউইয়র্ক সিটির মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণ করবেন। গত ০৪ নভেম্বর ৩৪ বছর বয়সী মামদানি নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচিত হন। ইতিহাসে গৌরবোজ্জ্বল রেকর্ড সৃষ্টি করে প্রথমবারের মতো কোনো মুসলিম মেয়র সিটির দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। মেয়র হিসেবে তার ট্রানজিশনকালীন সময়ে, অর্থাৎ অভিষেক কমিটিতে ০৯ জন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত স্থান পেয়েছেন। তারা হলেন- নাগরিক আন্দোলনের নেত্রী কাজী ফৌজিয়া, জনসংগঠক আব্দুল আজিজ ভূঁইয়া, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা শামসুল হক, আসালের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ করিম চৌধুরী, ফারিহা আক্তার, আরমান চৌধুরী সিপিএ, শাহ রেহমান, তাজিন আজাদ এবং শ্যামতলী হক।
দক্ষিণ আফ্রিকান স্ত্রীর ছুরিকাঘাতে প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকান স্ত্রীর ছুরিকাঘাতে প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যু
2025-11-24
দক্ষিণ আফ্রিকায় স্ত্রীর ছুরিকাঘাতে রবিন আলী (৩৯) নামে এক বাংলাদেশি প্রবাসীর মৃত্যু হয়েছে। গত শনিবার (২২ নভেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে ফ্রি স্টেট প্রভিন্সের বেলকমের হফস্টাড এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত রবিন আলী ঢাকার যাত্রাবাড়ীএলাকার বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ আফ্রিকায় বসবাস করছিলেন এবং নর্দার্ন কেপ (উত্তর কেপ) প্রভিন্সের আপিংটনে একটি দোকানে কাজ করতেন। তার দক্ষিণ আফ্রিকান স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বেলকমের হফস্টাডে বাড়িতে থাকতেন। প্রতি ৩-৪ মাস পর পর তাদের সঙ্গে দেখা করতে যেতেন তিনি।