আর্কাইভ
লগইন
হোম
চট্টগ্রামে চাঁদা না দেওয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
চট্টগ্রামে চাঁদা না দেওয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
দ্য নিউজ ডেস্ক
নভেম্বর ০৮, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
পটুয়াখালীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মাদ্রাসাছাত্র নিহত
পটুয়াখালীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মাদ্রাসাছাত্র নিহত
1 দিন আগে
পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়কে ঢাকাগামী বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী এক মাদ্রাসাছাত্র নিহত হয়েছেন। মহাসড়কের মোস্তফাপুর অটোবিচ রাইসমিলের কাছে গতকাল মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাত সোয়া ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিক্ষার্থীর নাম মো. সাইফুল (১৭)। তিনি উপজেলার মজিদবাড়িয়া গ্রামের জাকির হোসেন ছেলে। সাইফুল নাওভাঙা কামিল মাদ্রসার দাখিল শ্রেণির শিক্ষার্থী। জানা যায়, সাইফুল পাখিমারা বাজারে কোচিং সেন্টারে ক্লাশ শেষ করে নিজে মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে কুয়াকাটা থেকে ঢাকাগামী একটি বাস সজোরে তার মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি রাস্তায় ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। কলাপাড়া থানার ওসি রবিউল ইসলাম জানান, আইনানুগ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ঘাতক বাসটি শনাক্তের চেষ্টা চলছে।
গাজীপুরের কালীগঞ্জে মদ্যপ বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বাবুর্চি খুন
গাজীপুরের কালীগঞ্জে মদ্যপ বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বাবুর্চি খুন
1 দিন আগে
গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার রাঙ্গামাটি এলাকায় ‘মদ্যপ’ বন্ধুর ছুরিকাঘাতে এক বাবুর্চি খুন হয়েছেন। নিহত সুমন কস্তা (৪৫) গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার রাঙ্গামাটি এলাকার মৃত সুকণ্ঠ কস্তার ছেলে। তিনি পেশায় বাবুর্চি ছিলেন। অভিযুক্ত নন্দন ডি কস্তা (৪৬) একই এলাকার গিলবার্ট ডি কস্তার ছেলে। সুমন কস্তা ও নন্দন ডি কস্তা পরস্পর বন্ধু ছিলেন। গতকাল মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, কালীগঞ্জ উপজেলার রাঙ্গামাটি এলাকায় নন্দন ডি কস্তার বাড়িতে যান সুমন কস্তা। এই সময় তারা দুইজনে একসঙ্গে মদ্যপান করেন। মদ্যপানের এক পর্যায়ে দুই বন্ধুর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। ঐসময় নন্দন ডি কস্তা ক্ষিপ্ত হয়ে সুমন কস্তাকে ছুরিকাঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই সুমন কস্তা মারা যান।
রাজশাহীর বাগমারায় হাত-পায়ে পেরেক ঢুকিয়ে মধ্যযুগীয় বর্বরতায় হত্যা
রাজশাহীর বাগমারায় হাত-পায়ে পেরেক ঢুকিয়ে মধ্যযুগীয় বর্বরতায় হত্যা
2 দিন আগে
রাজশাহী জেলার বাগমারা উপজেলায় শতাধিক মানুষের সামনে ওমর ফারুক (৩৮) নামে এক ভ্যানচালককে বর্বর নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। চুরির অপবাদে তাকে প্রকাশ্যে উলঙ্গ করে দুই ঘণ্টা ধরে লোহার রড দিয়ে পেটানো হয়। হাত-পায়ে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় লোহার পেরেক। পানি চাইলে কয়েক দফায় চুবানো হয় নদীতে। এরপর তার পায়ুপথে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় শুকনো মরিচের গুঁড়া। পরে তাকে ‘মাদকের নাটক সাজিয়ে’ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। গত ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় উপজেলা সদরের সিএনজি মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে সদস্যরা মধ্যযুগীয় এই পাশবিকতা চালায়। গত শনিবার ভোরে কারা হেফাজতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত ফারুক ভবানীগঞ্জ পৌরসভার চানপাড়া মহল্লার মসলেম সরদারের ছেলে। এই ঘটনায় তার পরিবার ও এলাকাবাসীর মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তারা এমন নির্মম হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি জানিয়েছেন।