আর্কাইভ
লগইন
হোম
দক্ষিণ আফ্রিকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও এক প্রবাসীর মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও এক প্রবাসীর মৃত্যু
দ্য নিউজ ডেস্ক
আগস্ট ১২, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো প্রবাসী নির্মাণ শ্রমিক কদমের লাশ
সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো প্রবাসী নির্মাণ শ্রমিক কদমের লাশ
11 ঘন্টা আগে
প্রবাসী রিয়াজুল ইসলাম কদমের (৫০) লাশ অবশেষে দেশে ফিরলো। সিঙ্গাপুরে নির্মাণাধীন বহুতল ভবন থেকে পড়ে মৃত্যুর ৬ দিন পর দেশে ফেরা কদমের জানাজা ও দাফন আজ বুধবার (১৯ নভেম্বর) সম্পন্ন করা হয়েছে। নিহত রিয়াজুল ইসলাম কদম রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের নুরু মন্ডল পাড়ার মৃত ইউসুফ আলী শেখের পুত্র।  নিহত কদমের ভগ্নিপতি কুদ্দুস আলম জানান, কদম  সিঙ্গাপুরেরে তেভান স্টেশন অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানিতে এলটিএ প্রজেক্টে নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। গত ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কোম্পানিটির নির্মাণাধীন একটি ভবনের দ্বিতীয় তলায় কাজ করছিলেন। এই সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেখান থেকে পড়ে গেলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
রহস্যময় ফ্লাইটে কয়েক শ ফিলিস্তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায়, নেপথ্যে কারা?
রহস্যময় ফ্লাইটে কয়েক শ ফিলিস্তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায়, নেপথ্যে কারা?
12 ঘন্টা আগে
ইসরাইল যুদ্ধে ধ্বংসস্তূপে পরিণত গাজা থেকে বের হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া এক সংগঠনের বন্দোবস্তে দক্ষিণ আফ্রিকাগামী ফ্লাইটের প্রতিটি আসনের জন্য ১,৬০০ ডলার করে দিতে হবে। অর্থ দিতে হবে আগাম, পাঠাতে হবে একটি ক্রিপ্টো অ্যাকাউন্টে। কয়েক মাস আগে গাজার আহমেদ শেহাদাকে এক ব্যক্তি ফোন করেন। ফোনে ঐ ব্যক্তি বলেন, তিনি একটি মানবাধিকার সংগঠনে কাজ করেন। তিনি আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিমানে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা থেকে অন্য কোথাও নিয়ে যেতে পারবেন। শেহাদা প্রথমে বিশ্বাস করেননি, ধরেই নেন এটা একটি প্রতারণা। তিনি নিষেধ করে দেন। কিন্তু পরে খোঁজখবর নিয়ে এক ফিলিস্তিনি বন্ধুর কাছে জানতে পারেন, ঐ বন্ধুও এই দলের মাধ্যমে গাজার বাইরে পালিয়ে গেছেন। ৩৭ বছর বয়সি শেহাদা সিদ্ধান্ত নেন তিনিও সুযোগ নেবেন। শেহাদা অর্থ পাঠান। তারপর শুরু হয় চরম উদ্বেগ ও ভীতিকর এক যাত্রা। প্রথমে শেহাদা, তার স্ত্রী এবং দুই সন্তানকে দুটি আলাদা আলাদা বাসে ২৪ ঘণ্টা ভ্রমণ করতে হয়। সে ভ্রমণ পথে যে কোনো সময় ইসরাইলি সেনাদের গুলিতে নিহত হওয়ার ভয় ছিল। ভীতসন্ত্রস্ত বাস ভ্রমণ শেষ শেহাদারা চরম উদ্বেগ নিয়ে ইসরাইলি চেকপোস্ট পার হন এবং সেখান থেকে গন্তব্য অজানা এক ফ্লাইটে চেপে বসেন। নানা ঘাট ঘুরে শেষ পর্যন্ত শেহাদারা পৌঁছান দক্ষিণ আফ্রিকায়। এটি এমন একটি দেশ, যেখানে শেহাদারা কখনো যাননি।