আর্কাইভ
লগইন
হোম
গাজা অভিমুখে আটক শহিদুল আলমের মুক্তির জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ চাইলেন মির্জা ফখরুল
গাজা অভিমুখে আটক শহিদুল আলমের মুক্তির জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ চাইলেন মির্জা ফখরুল
দ্য নিউজ ডেস্ক
অক্টোবর ০৮, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক
বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক
9 ঘন্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদল। গতকাল মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকার আঞ্চলিক অফিসের পরিচালক মি. জঁ ডেনিস পেসমের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠানের ঢাকা ডিভিশনের অর্থ উপদেষ্টা মিস মেহরিন এ মাহবুব ও অপারেশন ম্যানেজার এম এস গায়েল মার্টিন বৈঠকে অংশ নেন। জামায়াত আমিরের সঙ্গে ছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মিজানুর রহমান ও সাবেক সিনিয়র সচিব মুহাম্মাদ সফিউল্লাহ এবং জামায়াত আমিরের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মাহমুদুল হাসান।
রহস্যময় ফ্লাইটে কয়েক শ ফিলিস্তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায়, নেপথ্যে কারা?
রহস্যময় ফ্লাইটে কয়েক শ ফিলিস্তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায়, নেপথ্যে কারা?
14 ঘন্টা আগে
ইসরাইল যুদ্ধে ধ্বংসস্তূপে পরিণত গাজা থেকে বের হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া এক সংগঠনের বন্দোবস্তে দক্ষিণ আফ্রিকাগামী ফ্লাইটের প্রতিটি আসনের জন্য ১,৬০০ ডলার করে দিতে হবে। অর্থ দিতে হবে আগাম, পাঠাতে হবে একটি ক্রিপ্টো অ্যাকাউন্টে। কয়েক মাস আগে গাজার আহমেদ শেহাদাকে এক ব্যক্তি ফোন করেন। ফোনে ঐ ব্যক্তি বলেন, তিনি একটি মানবাধিকার সংগঠনে কাজ করেন। তিনি আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিমানে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা থেকে অন্য কোথাও নিয়ে যেতে পারবেন। শেহাদা প্রথমে বিশ্বাস করেননি, ধরেই নেন এটা একটি প্রতারণা। তিনি নিষেধ করে দেন। কিন্তু পরে খোঁজখবর নিয়ে এক ফিলিস্তিনি বন্ধুর কাছে জানতে পারেন, ঐ বন্ধুও এই দলের মাধ্যমে গাজার বাইরে পালিয়ে গেছেন। ৩৭ বছর বয়সি শেহাদা সিদ্ধান্ত নেন তিনিও সুযোগ নেবেন। শেহাদা অর্থ পাঠান। তারপর শুরু হয় চরম উদ্বেগ ও ভীতিকর এক যাত্রা। প্রথমে শেহাদা, তার স্ত্রী এবং দুই সন্তানকে দুটি আলাদা আলাদা বাসে ২৪ ঘণ্টা ভ্রমণ করতে হয়। সে ভ্রমণ পথে যে কোনো সময় ইসরাইলি সেনাদের গুলিতে নিহত হওয়ার ভয় ছিল। ভীতসন্ত্রস্ত বাস ভ্রমণ শেষ শেহাদারা চরম উদ্বেগ নিয়ে ইসরাইলি চেকপোস্ট পার হন এবং সেখান থেকে গন্তব্য অজানা এক ফ্লাইটে চেপে বসেন। নানা ঘাট ঘুরে শেষ পর্যন্ত শেহাদারা পৌঁছান দক্ষিণ আফ্রিকায়। এটি এমন একটি দেশ, যেখানে শেহাদারা কখনো যাননি।