আর্কাইভ
লগইন
হোম
২০ বছরের বামপন্থি শাসনের অবসান হলো বলিভিয়ায়
২০ বছরের বামপন্থি শাসনের অবসান হলো বলিভিয়ায়
দ্য নিউজ ডেস্ক
October 20, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
পুতিনের শর্ত মেনে জেলনস্কিকে যুদ্ধ শেষ করতে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
পুতিনের শর্ত মেনে জেলনস্কিকে যুদ্ধ শেষ করতে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
12 ঘন্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে যুদ্ধ শেষ করার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের শর্ত মেনে নিতে বলেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন মতে, জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকটি একাধিকবার ‘চিৎকার-চেঁচামেচিতে’ পরিণত হয়েছিল, যেখানে ট্রাম্প সতর্ক করেন যে, আপোষ করতে অস্বীকৃতি জানালে ইউক্রেনকে ‘ধ্বংস’ করে দেবে রাশিয়া। প্রতিবেদন অনুসারে, আলোচনার সাথে সম্পৃক্ত কর্মকর্তারা বলেছেন যে ডোনাল্ড ট্রাম্প বারবার পুতিনের বক্তব্যের কথা তুলে ধরেছেন এবং জেলেনস্কিকে দোনবাস অঞ্চল মস্কোর কাছে ‘সমর্পণ’ করার জন্য চাপ দিয়েছেন। ইউরোপীয় একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প জেলেনস্কিকে বলেছেন যে পুতিন এই সংঘাতকে ‘যুদ্ধ নয়, একটি বিশেষ অভিযান’ বলে বর্ণনা করেছেন।
 ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে
ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে
16 ঘন্টা আগে
গাজায় কার্যকর যুদ্ধবিরতির পর থেকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী হামলা চালিয়ে অন্তত ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ও ২৩০ জন আহত করেছে বলে জানিয়েছে গাজা সরকার। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পর ইসরায়েল কর্তৃক ২১টি লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। খবর আনাদোলু এজেন্সির। গাজা সরকারের মিডিয়া উইং এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর থেকে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী ৮০টি প্রমাণিত লঙ্ঘন করেছে। সবগুলোই আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের চরম লঙ্ঘন। এসবের মধ্যে ছিল বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে গুলি, গোলাবর্ষণ, ইচ্ছাকৃত টার্গেট হামলা, ‘আগুনের বেল্ট’ তৈরি এবং সাধারণ মানুষকে আটক করা। গাজা সরকারের দাবি, এসব হামলায় ইসরায়েলি বাহিনী ব্যবহার করেছে সাঁজোয়া যান, আবাসিক এলাকার প্রান্তে অবস্থানরত ট্যাংক, দূরনিয়ন্ত্রিত টার্গেটিং সিস্টেমসমৃদ্ধ ইলেকট্রনিক ক্রেন, যুদ্ধবিমান এবং কোয়াডকপ্টার ড্রোন। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, গাজা উপত্যকার সব জেলাতেই এসব হামলার ঘটনা ঘটেছে, যা প্রমাণ করে দখলদার বাহিনী যুদ্ধবিরতি মানছে না বরং আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে হত্যাযজ্ঞ ও সন্ত্রাসের নীতি চালিয়ে যাচ্ছে। গাজা সরকার ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে এসব লঙ্ঘনের জন্য সম্পূর্ণভাবে দায়ী করেছে এবং জাতিসংঘ ও যুদ্ধবিরতি চুক্তির গ্যারান্টর দেশগুলোকে দ্রুত হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে।
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন: গাজায় ইসরাইলি হামলা, ৩ শিশুসহ ১১ নিহত
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন: গাজায় ইসরাইলি হামলা, ৩ শিশুসহ ১১ নিহত
1 দিন আগে
অবরুদ্ধ গাজায় ইসরাইলি হামলায় একই পরিবারের ১১ সদস্য নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৭টি শিশু ও ৩ জন নারী। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার মাত্র ৮ দিন পরই ইসরাইল চুক্তি লঙ্ঘনের এই ঘটনা ঘটালো। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা। গাজার সিভিল ডিফেন্স কর্তৃপক্ষ জানায়, গত শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় গাজা সিটির জায়তুন এলাকায় আবু শাহবান পরিবারের বেসামরিক একটি গাড়িতে ইসরাইলি বাহিনীর ট্যাংকের গোলা আঘাত হানে। গাড়িটিতে করে তারা তাদের নিজ বাড়ির অবস্থা দেখতে যাচ্ছিলেন। সিভিল ডিফেন্সের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানান, নিহতদের মধ্যে ৭টি শিশু ও ৩ জন নারী। তিনি বলেন, ‘তাদের সতর্ক করা যেত বা অন্যভাবে ব্যবস্থা নেওয়া যেত। কিন্তু যা ঘটেছে, তা প্রমাণ করে দখলদার বাহিনী এখনো রক্তপিপাসু এবং নিরীহ বেসামরিকদের বিরুদ্ধে অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে।’
রাফা সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা ইসরাইল
রাফা সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা ইসরাইল
1 দিন আগে
অবরুদ্ধ গাজায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর থেকে এ পর্যন্ত ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরাইল। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ৩৮ ফিলিস্তিনি। এরমধ্যেই রাফা সীমান্তও বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। এর ফলে যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। খবর রয়টার্সের। গাজায় যুদ্ধবিরতির পরও বন্ধ হয়নি ইসরাইলি আগ্রাসন। গত ১০ অক্টোবর (শুক্রবার) চুক্তি কার্যকরের পর থেকে এ পর্যন্ত ৪৭ বার লঙ্ঘন করেছে তেল আবিব। গোলাবর্ষণ, টার্গেট হামলা ও বেসামরিকদের ওপরগুলি চালানোর অভিযোগ এনেছে স্থানীয় প্রশাসন। মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, এসব হামলায় ব্যবহার করা হয়েছে ট্যাংক, ড্রোন ও সেনা যান। শেজাইয়া, আল-তুফাহ ও যায়তুনেসেনা মোতায়েন অব্যাহত রেখেছে নেতানিয়াহু বাহিনী। খান ইউনিস থেকেও সেনা পুরোপুরি প্রত্যাহার করা হয়নি। এমনকি বেইত লাহিয়া ও বেইত হানুনে এখনও ফিলিস্তিনিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ রয়েছে।