আর্কাইভ
লগইন
হোম
সাজেকের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে
সাজেকের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে
দ্য নিউজ ডেস্ক
আগস্ট ০৬, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
৮ দলের সমাবেশ শেষে বাড়ি ফেরা হলো না জাবেদের
৮ দলের সমাবেশ শেষে বাড়ি ফেরা হলো না জাবেদের
20 ঘন্টা আগে
রংপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দলের সমাবেশ শেষে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবেদ আলী (৬৮) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে সৈয়দপুর সংলগ্ন নীলফামারী সদরের কাজিরহাট এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সমাবেশ শেষে বাসযোগে চিলাহাটির উদ্দেশ্যে ফিরছিলেন জাবেদ আলী। পথে কাজিরহাট এলাকায় নামাজের বিরতির সময় রাস্তা পার হতে গিয়ে ইপিজেড কর্মীর মোটরসাইকেলের সঙ্গে তার ধাক্কা লাগে। এতে তিনি সড়কে ছিটকে পড়ে মাথায় গুরুতর আঘাত পান। পরে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ট্রলির ধাক্কায় ইপিজেডের নারীকর্মী নিহত
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ট্রলির ধাক্কায় ইপিজেডের নারীকর্মী নিহত
2025-11-25
নীলফামারী জেলার সৈয়দপুরের বাইপাস সড়কে ট্রলির ধাক্কায় উত্তরা ইপিজেডের অজ্ঞাত এক নারী কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সোমবার (২৪ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঘটনাটি ঘটে ওয়াপদা মোড়সংলগ্ন খাদিজা পেট্রল পাম্পের সামনে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উত্তরা ইপিজেডের দেশবন্ধু নামক একটি কোম্পানিতে কাজ করতেন নিহত অজ্ঞাত ঐ নারী। তিনি ছুটি শেষে স্বামীর মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। ঘটনাস্থলে পৌঁছার পর ধানবাহী একটি ট্রলির সঙ্গে ধাক্কা লেগে ঘটনাস্থলে মারা যান মোটরসাইকেল আরোহী ঐ নারী। এই সময় গুরুতর আহত হন মোটরসাইকেল চালক। সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ জানান, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের বাড়ি সৈয়দপুর উপজেলার বাঙালিপুর ইউনিয়নের লক্ষণপুর গ্রামে; কিন্তু তার নাম এখনো জানা যায়নি।
ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের যেসব জেলা
ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের যেসব জেলা
2025-11-22
সমগ্র বাংলাদেশকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি বিবেচনায় মোট তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে উচ্চঝুঁকির আওতাভুক্ত অঞ্চলকে জোন-১, মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা জোন-২ এবং জোন-৩-এর এলাকা নিম্ন ঝুঁকিপ্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক মানচিত্রে দেশের ভূমিকম্প ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা চিহ্নিত করা হয়। প্রকাশিত মানচিত্র অনুযায়ী দেশের উত্তর ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি এলাকা জোন-১-এর আওতায় সর্বোচ্চ ঝুঁকিপ্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। সাধারণত ফল্ট লাইন বা প্লেট বাউন্ডারির আশপাশের এলাকা ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে উচ্চঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষ করে সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৯টি জেলা, ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল, গাজীপুর, নরসিংদীর কিছু অংশ, পুরো কিশোরগঞ্জ জেলা, কুমিল্লা বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটির বেশ কিছু এলাকা উচ্চঝুঁকিপ্রবণ। তবে জোন-৩-এর এলাকা হিসাবে খুলনা, যশোর, বরিশাল এবং পটুয়াখালী এলাকায় ভূমিকম্পের ঝুঁকি সর্বনিম্ন।