চট্টগ্রামে জোড়া খুনের মামলার আসামি ও শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন প্রকাশ ‘ছোট সাজ্জাদের’ স্ত্রী শারমিন আক্তার তামান্নাকে (৩৭) গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার (১০ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরের চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট বাড়ইপাড়া এলাকা থেকে নগরের বাকলিয়া থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের বিষয়ে বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইখতিয়ার উদ্দিন জানান, জোড়া খুনের মামলার আসামি ‘ছোট সাজ্জাদের’ স্ত্রী শারমিন আক্তার তামান্নাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরে বিস্তারিত আপনাদের জানানো হবে।

সাভার পৌরসভার মজিদপুর এলাকায় আব্দুর সাত্তার (৫৬) নামে এক ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে তার মেয়ে জান্নাত জাহান শিফা (২৩)। আজ বৃহস্পতিবার (০৮ মে) ভোর রাতে সাভার পৌর এলাকার মজিদপুর কাঁঠালবাগান মহল্লার নূর মোহাম্মদ ভিলার ৫ম তলার ফ্ল্যাটে এ ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে নিজেই জরুরি সেবা ৯৯৯ নাম্বারে কল করে হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি পুলিশকে জানায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তাকে গ্রেফতার করে। নিহত আব্দুর সাত্তার নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার ভগা গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে।

খাগড়াছড়ি জেলার কয়েকটি সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে এখনও পর্যন্ত ৮০ জন ভারতীয় নাগরিককে পুশ ইন করানোর খবর পাওয়া গেছে। যাদের অধিকাংশ গুজরাট রাজ্যের বাসিন্দা। বাংলাদেশি নাগরিক আখ্যা দিয়ে তাদের বাংলাদেশে পুশ ইন করানো হচ্ছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করছেন স্থানীয় লোকজন। পুশ ইন করা অধিকাংশ ভারতীয় নাগরিক গুজরাট রাজ্যের বাসিন্দাি এবং তারা মুসলমান ধর্মাম্বলী। তারা প্রত্যেকেই গুজরাটি এবং বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারেন।

চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাঁও থানার র‍্যাব-৭ এর চান্দগাঁও ক্যাম্পে কর্মরত স্কোয়াড কমান্ডার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পলাশ সাহা অফিস কক্ষে নিজের ব্যবহৃত পিস্তল দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। আজ বুধবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। এসময় তার রুম থেকে একটি চিরকুটও উদ্ধার করা হয়েছে। চান্দগাঁও থানার ওসি আফতাব উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা যায়, পলাশ সাহা ৩৭তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তা ছিলেন। আগে পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) ছিলেন তিনি। সর্বশেষ র‍্যাব-৭-এ এএসপি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। পলাশ সাহার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার তারাশি গ্রামে।