আর্কাইভ
লগইন
হোম
তরুণ বয়সে হার্ট অ্যাটাকের ৪ কারণ
তরুণ বয়সে হার্ট অ্যাটাকের ৪ কারণ
দ্য নিউজ ডেস্ক
March 24, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
চায়ের সাথে বিস্কুট খাওয়া, জেনে নিন পরিণতি কি?
চায়ের সাথে বিস্কুট খাওয়া, জেনে নিন পরিণতি কি?
14 ঘন্টা আগে
অনেকের কাছেই চায়ের সঙ্গে বিস্কুট বা মিষ্টি জাতীয় কিছু খাওয়াটা প্রতিদিনের অভ্যাস। তবে চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন—এই মিষ্টি যুগল (চা ও বিস্কুট) শরীরের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। গবেষণায় দেখা যায়, চায়ের সঙ্গে বিস্কুট খাওয়া রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয়, মস্তিষ্কের আসক্তি-সম্পর্কিত পথ সক্রিয় করে এবং ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি হজমে সমস্যা তৈরি করে। বিস্কুটে সাধারণত পরিশোধিত ময়দা ও অস্বাস্থ্যকর চর্বি থাকে, যা একে উচ্চ-ক্যালোরির খাদ্যে পরিণত করে। একটি সাধারণ বিস্কুটে প্রায় ৪০ ক্যালোরি থাকে। ক্রিম ভর্তি বা চকলেট-ঢাকা বিস্কুটে প্রতিটি ১০০ থেকে ১৫০ ক্যালোরি পর্যন্ত থাকতে পারে। সাধারণত একটি বিস্কুটেই তৃপ্তি আসে না, ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।
অস্ট্রেলিয়ার মোন্যাস বিশ্ববিদ্যালয় ডিম নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলো
অস্ট্রেলিয়ার মোন্যাস বিশ্ববিদ্যালয় ডিম নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলো
3 দিন আগে
ভিটামিন, প্রোটিন এবং খনিজে ভরপুর ডিমকে সুপার ফুড বলা হয়। দামে সস্তা এবং সহজলভ্য হওয়ায় প্রায় সব শ্রেণির মানুষ ডিম খেয়ে থাকেন। পুষ্টিবিজ্ঞানীদের মতে, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রোটিনের স্বাভাবিক উৎস ডিম। সম্প্রতি ডিমের ওপর গবেষণা করে চমকপ্রদ তথ্য জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার মোন্যাস ইউনিভার্সিটি। বিশ্ববিদ্যালয়টির একটি স্টাডি জানিয়েছে, নিয়মিত ডিম খেলে শরীরে বড় ধরণের প্রভাব পড়ে। বিশেষ করে যুবক-বৃদ্ধদের আয়ু বৃদ্ধি এবং হার্টের সমস্যা সমাধান করতে পারে। ডিমে থাকা উন্নত মানের প্রোটিন শরীরের জন্য বেশ উপকারী। নিউট্রারিয়েন্টস জার্নালে প্রকাশিত স্টাডির তথ্য অনুসারে, সপ্তাহে যারা এক থেকে ছয়টি ডিম খেয়েছেন, তাদের হার্টের কোনো রোগে মৃত্যুর শঙ্কা ২৯ শতাংশ কমে আসে। অথচ যারা সপ্তাহে একটি বা কখনও ডিম খায়নি, তাদের হার্টজনিত রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি।
মহাসড়কে বাইক চালাতে যে বিষয়গুলো জানা খুবই জরুরি
মহাসড়কে বাইক চালাতে যে বিষয়গুলো জানা খুবই জরুরি
5 দিন আগে
বাইকারদের জন্য মহাসড়কে বাইক চালানো যতটা রোমাঞ্চকর, ততটাই ঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষ করে অভিজ্ঞতা কম থাকলে এ রাস্তায় চালানো উচিত নয়। অভিজ্ঞ চালকদের জন্যও কিছু গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা ও পরামর্শ রয়েছে, যা মানলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। প্রথমতঃ মহাসড়কে বাইক চালানোর সময় সামনের গাড়ির পেছনে গতি বাড়িয়ে ধাওয়া করবেন না। গাড়িটি হঠাৎ ব্রেক করলে আপনি নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারেন। সবসময় একটি নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। তেমনই সামনের গাড়ির একদম মাঝ বরাবর বাইক চালানো উচিত নয়। কারণ, চালকরা গর্ত এড়াতে মাঝ বরাবর গাড়ি চালান, আর আপনি সেই গর্তে পড়ে যেতে পারেন। বরং গাড়ির একপাশ বরাবর বাইক চালান।