আর্কাইভ
লগইন
হোম
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে স্বামীর সহযোগিতায় তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৫
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে স্বামীর সহযোগিতায় তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৫
দ্য নিউজ ডেস্ক
October 26, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
গাজীপুরে স্ত্রীকে হত্যার পর শ্বশুরকে ফোন দিয়ে লাশ নিতে বললেন জামাতা
গাজীপুরে স্ত্রীকে হত্যার পর শ্বশুরকে ফোন দিয়ে লাশ নিতে বললেন জামাতা
1 ঘন্টা আগে
গাজীপুর মহানগরীর বাসন মেট্রো থানাধীন চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় মান্তুরা আক্তার সুমা (২৮) নামে এক গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে তার স্বামীর বিরুদ্ধে। স্ত্রীকে হত্যার পর শ্বশুরকে ফোন দিয়ে লাশ নিতে বলেন জালাল উদ্দিন দুলু নামে এক যুবক। গতকাল শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) ঐ এলাকার রমিজ আলী ভিলার তৃতীয়তলায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত সুমা ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার পূর্ব নড়াইল এলাকার মিরাজুল ইসলামের মেয়ে। তিনি স্থানীয় ‘ইউরো’ নামের একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। অন্যদিকে, অভিযুক্ত স্বামী জালাল উদ্দিন দুলু (৩০) রংপুর জেলার বাসিন্দা। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন।
গাজীপুরের কালীগঞ্জে মদ্যপ বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বাবুর্চি খুন
গাজীপুরের কালীগঞ্জে মদ্যপ বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বাবুর্চি খুন
3 দিন আগে
গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার রাঙ্গামাটি এলাকায় ‘মদ্যপ’ বন্ধুর ছুরিকাঘাতে এক বাবুর্চি খুন হয়েছেন। নিহত সুমন কস্তা (৪৫) গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার রাঙ্গামাটি এলাকার মৃত সুকণ্ঠ কস্তার ছেলে। তিনি পেশায় বাবুর্চি ছিলেন। অভিযুক্ত নন্দন ডি কস্তা (৪৬) একই এলাকার গিলবার্ট ডি কস্তার ছেলে। সুমন কস্তা ও নন্দন ডি কস্তা পরস্পর বন্ধু ছিলেন। গতকাল মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, কালীগঞ্জ উপজেলার রাঙ্গামাটি এলাকায় নন্দন ডি কস্তার বাড়িতে যান সুমন কস্তা। এই সময় তারা দুইজনে একসঙ্গে মদ্যপান করেন। মদ্যপানের এক পর্যায়ে দুই বন্ধুর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। ঐসময় নন্দন ডি কস্তা ক্ষিপ্ত হয়ে সুমন কস্তাকে ছুরিকাঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই সুমন কস্তা মারা যান।
রাজশাহীর বাগমারায় হাত-পায়ে পেরেক ঢুকিয়ে মধ্যযুগীয় বর্বরতায় হত্যা
রাজশাহীর বাগমারায় হাত-পায়ে পেরেক ঢুকিয়ে মধ্যযুগীয় বর্বরতায় হত্যা
4 দিন আগে
রাজশাহী জেলার বাগমারা উপজেলায় শতাধিক মানুষের সামনে ওমর ফারুক (৩৮) নামে এক ভ্যানচালককে বর্বর নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। চুরির অপবাদে তাকে প্রকাশ্যে উলঙ্গ করে দুই ঘণ্টা ধরে লোহার রড দিয়ে পেটানো হয়। হাত-পায়ে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় লোহার পেরেক। পানি চাইলে কয়েক দফায় চুবানো হয় নদীতে। এরপর তার পায়ুপথে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় শুকনো মরিচের গুঁড়া। পরে তাকে ‘মাদকের নাটক সাজিয়ে’ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। গত ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় উপজেলা সদরের সিএনজি মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে সদস্যরা মধ্যযুগীয় এই পাশবিকতা চালায়। গত শনিবার ভোরে কারা হেফাজতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত ফারুক ভবানীগঞ্জ পৌরসভার চানপাড়া মহল্লার মসলেম সরদারের ছেলে। এই ঘটনায় তার পরিবার ও এলাকাবাসীর মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তারা এমন নির্মম হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি জানিয়েছেন।