আর্কাইভ
লগইন
হোম
পর্যটকরা হতাশ: এখনও ডুবে আছে রাঙামাটির সিম্বল ‘ঝুলন্ত সেতু’
পর্যটকরা হতাশ: এখনও ডুবে আছে রাঙামাটির সিম্বল ‘ঝুলন্ত সেতু’
দ্য নিউজ ডেস্ক
আগস্ট ১৩, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করলো চীন
বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করলো চীন
6 দিন আগে
চীনা দূতাবাস বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য স্বল্পমেয়াদি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য শর্ত শিথিল করেছে। আগামী বছরের (২০২৬) ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি ভিসা আবেদনকারীদের ফিঙ্গার প্রিন্ট অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ঢাকার চীন দূতাবাস এক বার্তায় এসব তথ্য জানায়। বার্তায় উল্লেখ করা হয়, ভিসা আবেদন আরও সহজ করার জন্য এখন থেকে আগামী বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সব স্বল্পমেয়াদি ভিসা আবেদনকারীদের ফিঙ্গার প্রিন্ট সংগ্রহকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। তবে ডি, জে ১, কিউ ১, এস ১, এক্স ১ এবং জেড ভিসা ক্যাটাগরিতে আবেদনকারীদের জন্য ফিঙ্গার প্রিন্ট সংগ্রহ করা প্রয়োজন, যাদের চীনে প্রবেশের পরে রেসিডেন্স পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে।
পর্তুগালের পোর্তো বিজনেস স্কুলের অফিশিয়াল কনসালট্যান্ট ‘ট্রাভেলারকি’
পর্তুগালের পোর্তো বিজনেস স্কুলের অফিশিয়াল কনসালট্যান্ট ‘ট্রাভেলারকি’
2025-12-23
অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ইউরোপীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্তুগালের পোর্তো বিজনেস স্কুল (পিবিএস) দক্ষিণ এশিয়ায় তাদের শিক্ষার্থী নিয়োগ ও প্রচারের জন্য অফিশিয়াল কনসালটেন্সি এজেন্সি হিসেবে ‘ট্রাভেলারকি’কে নিয়োগ দিয়েছে। এই অংশীদারিত্বের আওতায় বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও শ্রীলঙ্কার শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানটিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সরাসরি তথ্য ও দিকনির্দেশনা পাবেন। বিশ্বমানের শিক্ষা ও দক্ষ নেতৃত্ব তৈরির লক্ষ্য নিয়ে কাজ করা পিবিএস এখন থেকে ট্রাভেলারকির মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ায় তাদের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমের প্রসার ঘটাবে। এই সহযোগিতার ফলে ট্রাভেলারকি মূলতঃ বিপণন, প্রচার এবং শিক্ষার্থী ভর্তি সংক্রান্ত পরামর্শক হিসেবে কাজ করবে। পিবিএসের যোগাযোগনীতি অনুসরণ করে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন অফার, লিফলেট ও তথ্যসামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পালন করবে সংস্থাটি।
১৭ ডিসেম্বর বিজয়ের স্বাদ পেয়েছিল রাঙামাটির মানুষ
১৭ ডিসেম্বর বিজয়ের স্বাদ পেয়েছিল রাঙামাটির মানুষ
2025-12-17
সেই ১৯৭১ সালে সারাদেশের মতো রাঙামাটিতে যুদ্ধের দামামা বেজেছিল। সেই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল পার্বত্যবাসী। ২৭ মার্চ রাঙামাটি স্টেশন ক্লাবের মাঠে মুক্তিযুদ্ধের অস্থায়ী ট্রেনিং ক্যাম্প খোলা হয়। তৎকালীন পার্বত্যাঞ্চলের জেলা প্রশাসক হোসেন তৌফিক ইমাম (এইচ টি ইমাম), অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আবদুস সামাদ, পুলিশ সুপার বজলুর রহমান এবং মহকুমা প্রশাসক আবদুল আলীসহ স্বাধীনতাকামী মানুষ এগিয়ে আসেন। ২৯ মার্চ রাঙামাটি থেকে ৬০ জনের একটি দল প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে ভারতে রওনা হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য রসদ সরবরাহ, যানবাহনের জন্য রাঙামাটি আলম ডকইয়ার্ডে গড়ে উঠল মুক্তি বাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্প। এখানে স্থাপন করা হল ওয়ারলেস সেন্টার। রাঙামাটি থেকে ভারতে যাওয়া প্রথম মুক্তিযোদ্ধা দলটি এক সপ্তাহের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ শেষে ক্যাপ্টেন আবদুল কাদেরের নেতৃত্বে ৩টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে ১৫ এপ্রিল রাঙামাটি আসে। কিন্তু স্থানীয় লোকদের বিশ্বাসঘাতকার কারণে প্রথম দলটি রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের বাংলো এলাকায় পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে নিহত হয়।