আর্কাইভ
লগইন
হোম
পর্যটন
বান্দরবান: প্রকৃতির এক পর্যটন স্বর্গভূমি
বান্দরবান বাংলাদেশের একটি পার্বত্য জেলা। যার সৌন্দর্য ছড়িয়ে আছে প্রকৃতির পরতে পরতে। প্রকৃতিপ্রেমী যারা আছেন তাদের কাছে এই জেলার সৌন্দর্য যেন স্বর্গীয় অনুভূতির মিশেলে মিশ্রিত। সময়-সুযোগ পেলে ঘুরে আসুন, উপভোগ করুন দেশের সৌন্দর্যকে। পুরো বান্দরবান জেলাটাই একটা টুরিস্ট স্পট, প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের ভ্রমণভূমি। যেখানে প্রকৃতি কথা বলে পাহাড়ে পাহাড়ে। পাহাড়, নদী আর ঝরনার দেশ বলে পরিচিত কিংবা প্রকৃতির আচলে মোড়া পর্যটন স্বপ্নভূমি।
1 দিন আগে
কুয়াকাটা-সুন্দরবন ১৫টি সৈকত: দক্ষিণে পর্যটনের অপার সম্ভাবনা
কুয়াকাটা-সুন্দরবন ১৫টি সৈকত: দক্ষিণে পর্যটনের অপার সম্ভাবনা
2025-10-04
দক্ষিণ উপকূল, প্রকৃতি যেন তার সবটুকু দিয়ে সাজিয়েছে। যদিও এরমধ্যে শুধু কুয়াকাটাকেই চেনে সবাই। কিন্তু এই কুয়াকাটা ছাড়াও বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনায় রয়েছে আরও ১৪টি সমুদ্রসৈকত। যার কয়েকটির সঙ্গে আছে সংরক্ষিত বনাঞ্চল আর কয়েকটি নদীর মোহনা। এতগুলো সৈকতই শুধু নয়, কুয়াকাটা ঘুরতে আসা পর্যটক চাইলেই দেখে আসতে পারেন সুন্দরবন। পর্যটন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শুধু দক্ষিণ উপকূল ঘিরেই রয়েছে পর্যটনের অপার সম্ভাবনা। যে সম্ভাবনা কাজে লাগানো গেলে ঘুরে যাবে বরিশাল তথা পুরো দেশের অর্থনীতির চাকা। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, এসব সৈকত নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সমন্বিত পরিকল্পনা নেই সরকারের। পর্যটকরা তাদের নিজস্ব উদ্যোগে এসব জায়গায় গেলেও পর্যটক আকর্ষণের জন্য আজ পর্যন্ত কিছুই করেনি পর্যটন মন্ত্রণালয়। বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার রায়হান কাওসার বলেন, ‘কুয়াকাটা ও তার আশপাশের কয়েকটি সৈকত নিয়ে স্থানীয় পর্যায়ের সমন্বিত একটি উদ্যোগ রয়েছে আমাদের। তবে পুরো দক্ষিণ উপকূলের পর্যটন নিয়ে ভাবতে গেলে বড় ধরনের পরিকল্পনা প্রয়োজন।’
 আগামিকাল বুধবার থেকে পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত কেওক্রাডং
আগামিকাল বুধবার থেকে পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত কেওক্রাডং
2025-09-30
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর পার্বত্য জেলা বান্দরবান। জেলার ৭টি উপজেলায় রয়েছে মনোমুগ্ধকর অসংখ্য পর্যটন স্পষ্ট। দীর্ঘদিন পাহাড়ে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের কারণে জেলায় আগত পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে রোয়াংছড়ি, রুমা, থানচি– তিনটি উপজেলার পর্যটন কেন্দ্রে ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ ছিল প্রশাসনের। পরবর্তীতে ধাপে ধাপে উপজেলার কয়েকটি পর্যটন স্পষ্ট খুলে দিলেও রুমা উপজেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডংয়ে পর্যটকদের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বহাল ছিল। গত ২৮ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পরিবেশ দিবসের একটি অনুষ্ঠানে ০১ অক্টোবর (বুধবার) কেওক্রাডং ভ্রমণ পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে বলে জানান জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি। পরের দিন পর্যটকদের নিরাপত্তা বিবেচনা ও পর্যটন কেন্দ্রে আগত পর্যটকদের সুবিধা বৃদ্ধি বিবেচনা করে দুর্গাপূজার পর আলোচনা সাপেক্ষে কেওক্রাডং পর্যটকদের জন্য উন্মুক্তের সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে ঢাকা গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন তিনি। তবে সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে গতকাল সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে একটি গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ৬টি শর্ত মানা সাপেক্ষে কেওক্রাডং পর্যটন কেন্দ্র দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত জানায় জেলা প্রশাসন।
আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস: পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন শিল্প
আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস: পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন শিল্প
2025-09-27
বাংলাদেশকে প্রকৃতি অকৃপণভাবে সাজিয়েছে। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন, পাহাড় আর সবুজ উপত্যকা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সবই আছে। কিন্তু নেই বিদেশি পর্যটক। আশার কথা শুনিয়েই দায় সারছেন নীতিনির্ধারকরা, আর অন্যদিকে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার পথে হাঁটছেন উদ্যোক্তারা। প্রচারণার অভাব, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতার ত্রিমুখী চাপে দেশের সম্ভাবনাময় পর্যটনখাত এখন অস্তিত্ব সংকটে। বিদেশি অতিথির অভাবে বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে সব আয়োজন। পর্যটনখাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে যাতায়াতের জন্য ভালো রাস্তা-ঘাট, মানসম্মত হোটেল-মোটেল এবং আধুনিক সুযোগ-সুবিধার অভাব প্রকট। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে তুলে ধরার জন্য যে ধরনের পরিকল্পিত প্রচারণা দরকার, তা অনুপস্থিত।