আর্কাইভ
লগইন
হোম
বান্দরবান: প্রকৃতির এক পর্যটন স্বর্গভূমি
বান্দরবান: প্রকৃতির এক পর্যটন স্বর্গভূমি
দ্য নিউজ ডেস্ক
November 18, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
মালয়েশিয়া ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে ৩ লাখ পর্যটক টানতে চায়
মালয়েশিয়া ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে ৩ লাখ পর্যটক টানতে চায়
6 ঘন্টা আগে
আগামী ২০২৬ সালে মালয়েশিয়া বাংলাদেশ থেকে ৩ লাখ পর্যটক আকৃষ্ট করার পরিকল্পনা করেছে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির হাইকমিশনার মোহাম্মদ সুহাদা ওসমান। তিনি বলেন, পর্যটন, সংস্কৃতি ও জনগণের পারস্পরিক আদান–প্রদান আরও জোরদার করতে মালয়েশিয়া প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মালয়েশিয়ার সরকারি সংবাদ সংস্থা বারনামার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকায় মালয়েশিয়া ট্যুরিজম ফেয়ার উপলক্ষ্যে গতকাল শনিবার (০৭ ডিসেম্বর) রাতে এক গালা ডিনারে বক্তৃতাকালে হাইকমিশনার বলেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দুই দেশের বন্ধুত্বের সম্পর্ক আস্থা, শ্রদ্ধা ও অভিন্ন প্রত্যাশার ভিত্তিতে আরও দৃঢ় হয়েছে।
দীর্ঘ ৩৯ বছর পর পর্যটকদের জন্য খুলছে দার্জিলিংয়ের ট্রেকিংরুট
দীর্ঘ ৩৯ বছর পর পর্যটকদের জন্য খুলছে দার্জিলিংয়ের ট্রেকিংরুট
2 দিন আগে
প্রায় দীর্ঘ ৩৯ বছর পর খুলছে দার্জিলিং হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের ট্রেকিংরুট। আজ শনিবার (০৬ ডিসেম্বর) দার্জিলিং শহরের চৌরাস্তা থেকে ‘মেলো টি ফেস্টিভ্যাল’-এর ব্যানারে একদল পর্বতারোহী রাগেরুং চা বাগান পর্যন্ত হাঁটবেন। এরপর থেকেই শুরু হবে ঐ রুটে পর্যটকদের ট্রেকিং। জিটিএ সূত্রে জানা যায়, ১৯৮৬ সালে গোর্খাল্যান্ড আন্দোলনের সময় রাগেরুং ট্রেকিং রুট বন্ধ হয়ে যায়। এরপর রাগেরুং হোম স্টে অর্গানাইজেশন ও রাগেরুং চা বাগান কর্তৃপক্ষ রুটটি চালু করার জন্য কয়েকবার চেষ্টা করে। কিন্তু লাভ হয়নি। পর্যটন শিল্প বিকাশের জন্য জিটিএ দার্জিলিং পাহাড়ের বিভিন্ন অংশে পুরাতন জায়গাগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করছে। ওই কর্মসূচিতেই রয়েছে দার্জিলিং থেকে রাগেরুং ট্রেকিংরুট। আজ শনিবার (০৬ ডিসেম্বর) দার্জিলিংয়ে অনুষ্ঠিত ‘মেলো টি ফেস্টিভ্যাল’-এর ব্যানারে জিটিএ-র পর্যটন বিভাগ ডি-হাইক আয়োজন করছে। ডি-হাইকটি চৌরাস্তা থেকে রাগেরুং পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার হাঁটা পথ অতিক্রম করবে। রাগেরুং হোম স্টে ওনার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শেরিং শেরপা বলেন, “রাগেরুং-এ ২২টি হোম স্টে আছে। আমরা ২০১১ সালে শুরু করেছিলাম। পর্যটকদের জন্য এটি খুবই মনোরম এবং শান্তিপূর্ণ জায়গা। চৌরাস্তা থেকে রুংডুং খোলা হয়ে ১২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেওয়ার পর রাগেরুং পৌঁছনো সম্ভব।”
পঞ্চগড় জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে নামলো
পঞ্চগড় জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে নামলো
2 দিন আগে
দেশের সর্বউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে হিমালয়ের নিকটবর্তী হওয়ার কারণে অনেক আগেই নেমে আসে শীতের আমেজ। সেই চিরচেনা দৃশ্যই দেখা দিল আবারও। আজ শনিবার (০৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মৌসুমের এই তাপমাত্রা শৈত্যপ্রবাহের আগাম বার্তা দিচ্ছে বলে ধারণা স্থানীয়দের। সকালে হালকা কুয়াশায় ঢেকে যায় অধিকাংশ এলাকা। তবে সেই কুয়াশা কাটিয়ে সকালেই সূর্যের দেখা মিলেছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ, ফলে ঠান্ডার অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে। তবে দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকছে ২৭ থেকে ২৮ ডিগ্রির ঘরে। শীতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন দিনমজুর, বয়স্ক মানুষ এবং শিশুরা। সকাল ও রাতে নিত্যদিনের কাজ করতে গিয়ে তাদের শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। জেলা সদর হাসপাতালে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।