আর্কাইভ
লগইন
হোম
মিডিয়ার উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে আইসিবিসি এক্সপো
মিডিয়ার উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে আইসিবিসি এক্সপো
দ্য নিউজ ডেস্ক
May 24, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ‘জাস্টিস ফর জুলাই ইউকে’র স্বারকলিপি
লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ‘জাস্টিস ফর জুলাই ইউকে’র স্বারকলিপি
13 ঘন্টা আগে
বাংলাদেশের রক্তাক্ত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে ‘জাস্টিস ফর জুলাই ইউকে’ যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ হাইকমিশনে একটি স্মারকলিপি প্রদান করেছে। লন্ডনে হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি মো. ওয়ারিসুল ইসলামের সঙ্গে এক দীর্ঘ বৈঠকে ‘জাস্টিস ফর জুলাই ইউকে’-এর নেতৃবৃন্দ ১৩ দফা দাবিসহ, ‘জুলাই সনদ’ এবং প্রবাসীদের ভোটাধিকার সংক্রান্ত সুপারিশসমূহ তুলে ধরেন। স্মারকলিপিতে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন্য পৃথক অনুলিপি প্রদান করা হয়, যা হাইকমিশনের মাধ্যমে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট পৌঁছানোর অনুরোধ জানানো হয়।
এআই প্রযুক্তির কল্যাণে ১৮ বছরের বন্ধ্যাত্ব ঘুচলো
এআই প্রযুক্তির কল্যাণে ১৮ বছরের বন্ধ্যাত্ব ঘুচলো
3 দিন আগে
এক দম্পতি টানা ১৮ বছর ধরে সন্তান ধারণের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হচ্ছিলেন। অবশেষে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সহায়তায় তারা সন্তান ধারণে সফল হয়েছেন। নাম প্রকাশ না করা এই দম্পতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বারবার আইভিএফ (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু প্রত্যেকবারই ব্যর্থ হন। এই ব্যর্থতার মূল কারণ ছিল পুরুষ সঙ্গীর অ্যাজোস্পারমিয়া নামক একটি বিরল রোগ। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির বীর্যে কোনো পরিমাপযোগ্য শুক্রাণু পাওয়া যায় না। একটি স্বাভাবিক স্বাস্থ্যকর বীর্য নমুনায় প্রতি মিলিলিটারে লাখ লাখ শুক্রাণু থাকে, কিন্তু ওই পুরুষ সঙ্গীর তেমনটা ছিল না।
চিকিৎসায় বিপ্লব মাইক্রোসফটে, এআই দিয়ে রোগ নির্ণয়
চিকিৎসায় বিপ্লব মাইক্রোসফটে, এআই দিয়ে রোগ নির্ণয়
5 দিন আগে
বর্তমানে চিকিৎসাখাতের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ এখন জটিল রোগ শনাক্তে সময়ক্ষেপণ, সঠিক নির্ণয়ের অভাব এবং দক্ষ চিকিৎসকের সংকট। তবে এসব সমস্যার সহজ ও সম্ভাবনাময় সমাধান হতে পারে মাইক্রোসফটের নতুন উদ্ভাবন ‘এআই ডায়াগনস্টিক অর্কেস্ট্রেটর’। এই টুলটি আসলে একটি ভার্চুয়াল মেডিকেল টিম, যেখানে ৫ জন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ‘এআই চিকিৎসক’ একসঙ্গে কাজ করে। কেউ রোগের সম্ভাব্য কারণ অনুসন্ধান করে, কেউ উপযুক্ত টেস্ট নির্ধারণ করে, আরেকজন ব্যাখ্যা দেয়, সব মিলিয়ে একধরনের ‘ডিজিটাল যুক্তিতর্ক’ চালিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছে। এই পদ্ধতির নামই ‘চেইন অব ডিবেট’।