আর্কাইভ
লগইন
হোম
৩০ নভেম্বরের মধ্যে করদাতাদের ই-রিটার্ন জমা দিতে হবে: এনবিআর
৩০ নভেম্বরের মধ্যে করদাতাদের ই-রিটার্ন জমা দিতে হবে: এনবিআর
দ্য নিউজ ডেস্ক
নভেম্বর ০১, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় পৌঁছেছেন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় পৌঁছেছেন
1 ঘন্টা আগে
এক রাষ্ট্রীয় সফরে সকালে ঢাকায় পৌঁছেছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে। ড্রুকএয়ারের একটি ফ্লাইটে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী আজ শনিবার (২২ নভেম্বর) সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।  এসময় বিমানবন্দরে তাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সময় বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে দুই নেতা সংক্ষিপ্ত বৈঠক করেন। সেখানে প্রধানমন্ত্রী তোবগে গতকাল শুক্রবারের ভূমিকম্পে সৃষ্ট ক্ষয়ক্ষতি এবং প্রাণহানির বিষয়ে জানতে চান এবং নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রী তোবগেকে সাময়িক সালাম মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে তাকে ১৯ বার তোপধ্বনি এবং গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
ভূমিকম্পে ঢাকার ১৪ এলাকায় ১৪টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
ভূমিকম্পে ঢাকার ১৪ এলাকায় ১৪টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
3 ঘন্টা আগে
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভূমিকম্পে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বেশকিছু ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা জেলার ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিসার মো. সালাহউদ্দিন আল ওয়াদুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভূমিকম্পে ঢাকার ১৪ এলাকায় ১৪টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে-(১) মালিবাগ চৌধুরী পাড়ায় একটি, (২) আরমানিটোলায় একটি, (৩) স্বামীবাগে একটি, (৪) বনানীতে একটি, (৫) কলাবাগানে একটি, (৬) বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় একটি, (৭) নদ্দায় একটি, (৮) দক্ষিণ বনশ্রী এলাকায় একটি, (৯) মোহাম্মদপুরে একটি, (১০) খিলগাঁও এলাকায় একটি, (১১) বাড্ডায় একটি, (১২) সিপাহীবাগে একটি, (১৩) মগবাজারের মধুবাগে একটি এবং (১৪) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর এলাকায় একটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের যেসব জেলা
ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের যেসব জেলা
4 ঘন্টা আগে
সমগ্র বাংলাদেশকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি বিবেচনায় মোট তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে উচ্চঝুঁকির আওতাভুক্ত অঞ্চলকে জোন-১, মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা জোন-২ এবং জোন-৩-এর এলাকা নিম্ন ঝুঁকিপ্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক মানচিত্রে দেশের ভূমিকম্প ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা চিহ্নিত করা হয়। প্রকাশিত মানচিত্র অনুযায়ী দেশের উত্তর ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি এলাকা জোন-১-এর আওতায় সর্বোচ্চ ঝুঁকিপ্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। সাধারণত ফল্ট লাইন বা প্লেট বাউন্ডারির আশপাশের এলাকা ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে উচ্চঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষ করে সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৯টি জেলা, ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল, গাজীপুর, নরসিংদীর কিছু অংশ, পুরো কিশোরগঞ্জ জেলা, কুমিল্লা বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটির বেশ কিছু এলাকা উচ্চঝুঁকিপ্রবণ। তবে জোন-৩-এর এলাকা হিসাবে খুলনা, যশোর, বরিশাল এবং পটুয়াখালী এলাকায় ভূমিকম্পের ঝুঁকি সর্বনিম্ন।