আর্কাইভ
লগইন
হোম
প্রতিবছর ইন্টারনেটে যুক্ত হয় প্রায় ৯ কোটি নতুন ওয়েবসাইট
প্রতিবছর ইন্টারনেটে যুক্ত হয় প্রায় ৯ কোটি নতুন ওয়েবসাইট
দ্য নিউজ ডেস্ক
July 01, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
এআই প্রযুক্তির কল্যাণে ১৮ বছরের বন্ধ্যাত্ব ঘুচলো
এআই প্রযুক্তির কল্যাণে ১৮ বছরের বন্ধ্যাত্ব ঘুচলো
19 ঘন্টা আগে
এক দম্পতি টানা ১৮ বছর ধরে সন্তান ধারণের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হচ্ছিলেন। অবশেষে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সহায়তায় তারা সন্তান ধারণে সফল হয়েছেন। নাম প্রকাশ না করা এই দম্পতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বারবার আইভিএফ (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু প্রত্যেকবারই ব্যর্থ হন। এই ব্যর্থতার মূল কারণ ছিল পুরুষ সঙ্গীর অ্যাজোস্পারমিয়া নামক একটি বিরল রোগ। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির বীর্যে কোনো পরিমাপযোগ্য শুক্রাণু পাওয়া যায় না। একটি স্বাভাবিক স্বাস্থ্যকর বীর্য নমুনায় প্রতি মিলিলিটারে লাখ লাখ শুক্রাণু থাকে, কিন্তু ওই পুরুষ সঙ্গীর তেমনটা ছিল না।
পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ: তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলোপের বিধান বাতিলের
পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ: তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলোপের বিধান বাতিলের
1 দিন আগে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলোপ করার বিধানসহ ২০১১ সালে আওয়ামীলীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের সময় সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে সন্নিবেশিত করা কয়েকটি বিধান অসাংবিধানিক বলে বাতিল করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে ১৩৯ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়। ২টি রিটে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে যে রায়টি গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর দিয়েছিলেন বিচারপতি ফারাহ মাহবুব (বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি) ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ।
চিকিৎসায় বিপ্লব মাইক্রোসফটে, এআই দিয়ে রোগ নির্ণয়
চিকিৎসায় বিপ্লব মাইক্রোসফটে, এআই দিয়ে রোগ নির্ণয়
2 দিন আগে
বর্তমানে চিকিৎসাখাতের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ এখন জটিল রোগ শনাক্তে সময়ক্ষেপণ, সঠিক নির্ণয়ের অভাব এবং দক্ষ চিকিৎসকের সংকট। তবে এসব সমস্যার সহজ ও সম্ভাবনাময় সমাধান হতে পারে মাইক্রোসফটের নতুন উদ্ভাবন ‘এআই ডায়াগনস্টিক অর্কেস্ট্রেটর’। এই টুলটি আসলে একটি ভার্চুয়াল মেডিকেল টিম, যেখানে ৫ জন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ‘এআই চিকিৎসক’ একসঙ্গে কাজ করে। কেউ রোগের সম্ভাব্য কারণ অনুসন্ধান করে, কেউ উপযুক্ত টেস্ট নির্ধারণ করে, আরেকজন ব্যাখ্যা দেয়, সব মিলিয়ে একধরনের ‘ডিজিটাল যুক্তিতর্ক’ চালিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছে। এই পদ্ধতির নামই ‘চেইন অব ডিবেট’।