আর্কাইভ
লগইন
হোম
পর্যটন শিল্প: বিদেশি আসছেন কম, দেশিরা যাচ্ছেন বিদেশে
পর্যটন শিল্প: বিদেশি আসছেন কম, দেশিরা যাচ্ছেন বিদেশে
দ্য নিউজ ডেস্ক
এপ্রিল ০৮, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
কক্সবাজারে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় এক শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু
কক্সবাজারে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় এক শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু
2 দিন আগে
কক্সবাজারে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় জিহাদুল ইসলাম (১২) নামের এক শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (০২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে পেকুয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের সাঁকোরপাড় স্টেশনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত জিহাদ একই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব মেহেরনামা এলাকার নুরুল কবিরের ছেলে। সে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। স্থানীয় সূত্র জানায়, সন্ধ্যায় নাস্তা কিনতে বাড়ি থেকে বের হয়ে জিহাদ সাঁকোরপাড় স্টেশনে যায়। রাস্তা পারাপারের সময় পেকুয়ামুখী ‘জনতা পরিবহণ’ নামক যাত্রীবাহী বাসটি তাকে সজোরে ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলেই শিশুটির মৃত্যু হয়।
দেশের সমুদ্রবন্দরে ১ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের সমুদ্রবন্দরে ১ নম্বর সতর্কসংকেত
2025-11-27
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপাসাগর ও তৎসংলগ্ন শ্রীলঙ্কা উপকূলে অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই অবস্থায় দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ১ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুকের স্বাক্ষরিত পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপাসাগর ও তৎসংলগ্ন শ্রীলঙ্কা উপকূলে অবস্থানরত নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় (৬.৬° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮২.২° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ২০৩৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৯৭৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৯৪৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৯৩০ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।
ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের যেসব জেলা
ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের যেসব জেলা
2025-11-22
সমগ্র বাংলাদেশকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি বিবেচনায় মোট তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে উচ্চঝুঁকির আওতাভুক্ত অঞ্চলকে জোন-১, মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা জোন-২ এবং জোন-৩-এর এলাকা নিম্ন ঝুঁকিপ্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক মানচিত্রে দেশের ভূমিকম্প ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা চিহ্নিত করা হয়। প্রকাশিত মানচিত্র অনুযায়ী দেশের উত্তর ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি এলাকা জোন-১-এর আওতায় সর্বোচ্চ ঝুঁকিপ্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। সাধারণত ফল্ট লাইন বা প্লেট বাউন্ডারির আশপাশের এলাকা ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে উচ্চঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষ করে সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৯টি জেলা, ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল, গাজীপুর, নরসিংদীর কিছু অংশ, পুরো কিশোরগঞ্জ জেলা, কুমিল্লা বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটির বেশ কিছু এলাকা উচ্চঝুঁকিপ্রবণ। তবে জোন-৩-এর এলাকা হিসাবে খুলনা, যশোর, বরিশাল এবং পটুয়াখালী এলাকায় ভূমিকম্পের ঝুঁকি সর্বনিম্ন।