আর্কাইভ
লগইন
হোম
বিশ্বকাপ
‘ফাইনালে উঠলে গোল দেবো’: নেইমারের বিশ্বকাপ জয়ের হুঙ্কার
আসন্ন ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপকে সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান সমর্থকদের বড় এক প্রতিশ্রুতি দিলেন অভিজ্ঞ উইঙ্গার নেইমার জুনিয়র। গতবছর উরুগুয়ের বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে গুরুতর চোট পাওয়ার পর থেকে জাতীয় দলের বাইরে থাকা ৩৩ বছর বয়সী এই তারকা এবার ফিরতে মরিয়া। সান্তোসের হয়ে একটি সফল মৌসুম পার করার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নেইমার জানান, সেলেসাওদের লক্ষ্য এবার বিশ্বজয়। তিনি সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘বিশ্বকাপ ব্রাজিলে ফিরিয়ে আনতে আমরা সম্ভব-অসম্ভব সব কিছু করব। আগামী জুলাই মাসে আপনারা আমাকে জবাবদিহি করতে পারবেন।’
2025-12-22
‘বাফুফের অনুরোধে’ দেশ ছাড়ার অনুমতি পেলেন কাজী সালাহউদ্দিন
‘বাফুফের অনুরোধে’ দেশ ছাড়ার অনুমতি পেলেন কাজী সালাহউদ্দিন
2025-10-14
দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ফ‍্যাসিস্টের দুই দোসরের মধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন পালিয়ে গেলেও রয়ে গেছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাবেক সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিন। গত বছরের ০৫ আগস্টের পর সালাহউদ্দিন দেশ ছেড়ে যাবার নানা উপায় খুঁজছিলেন। কিন্তু হালে পানি পাননি। অবশেষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সালাহউদ্দিন ও তার সহযোগী বাফুফের সদস্য মাহফুজা আক্তার কিরণের বিদেশ ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা প্রত‍্যাহার করেছে। ‘এইতো আপার কাছ থেকে আসলাম’। ‘আপা ফোন করেছিলেন। কালকেই যেতে বললেন’- এভাবেই বিভিন্ন সময়ে নিজেকে জাহির করতেন কাজী সালাহউদ্দিন। আর সালাহউদ্দিনের এই ‘আপা’ অন্য কেউ নন, খোদ ফ্যাসিস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিগত ২০০৮ সালের শেষ দিকে বাফুফের সভাপতি হয়ে শেখ হাসিনার পতনের পর পর্যন্ত গদি দখলে রেখেছিলেন সালাহউদ্দিন। শুধু শেখ হাসিনাই নয়, সালাহউদ্দিনের দহরম মহরম ছিল শেখ রেহানার ছেলে ববি সিদ্দিকীর সঙ্গেও। ববি সিদ্দিকীর আশ্রয় প্রশ্রয়েই ফুটবলাঙ্গণ তথা ক্রীড়াঙ্গণে একজন দানবে পরিণত হয়েছিলেন সালাহউদ্দিন। গত বছর ০৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর টেলিফোনে তার খোঁজ-খবর রাখতেন সালাহউদ্দিন। এখন আর টেলিফোনে নয়, শেখ হাসিনার সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাতের জন্য উন্মুখ হয়ে আছেন ফুটবলের এই দুর্নীতিবাজ সম্রাট।
ট্রাম্পের আমেরিকায় বিশ্বকাপ: ‘সবাইকে স্বাগতম’
ট্রাম্পের আমেরিকায় বিশ্বকাপ: ‘সবাইকে স্বাগতম’
2025-10-07
জিয়ান্নি ইনফান্তিনো (ফিফার সভাপতি) বারবার জোর দিয়ে বলেছেন, আগামী গ্রীষ্মে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিতব্য পুরুষ বিশ্বকাপে ‘সারা বিশ্বকে স্বাগত জানানো হবে’। কিন্তু টুর্নামেন্ট শুরুর সময় যত ঘনিয়ে আসছে, আয়োজক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র আসলেই কতটা অতিথিপরায়ণ হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন ততই জোরালো হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক সহিংসতা, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক প্রধান শহরগুলোতে সেনা মোতায়েন এবং অভিবাসন বিষয়ে কট্টর অবস্থান; সব মিলিয়ে বিশ্বকাপের প্রধান আয়োজক দেশটি এখন বিভেদ ও অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সমর্থকদের ভ্রমণ পরিকল্পনায় এই বিষয়গুলো গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।