আর্কাইভ
লগইন
হোম
শর্করা
যেসব শীতের সবজি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
প্রায় মানুষেরই শীতকালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে থাকে। বিশেষ করে শীতকালে সর্দি-কাশি, হজমে সমস্যা, ক্লান্তি এবং ঘন ঘন সংক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। এই জন্য রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সঠিক পুষ্টির প্রয়োজন হয়। তাই এই মৌসুমে শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা মজবুত রাখা জরুরি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাপ্লিমেন্টের দিকে দৌড় না দিয়ে শীতের কিছু বিশেষ সবজি নিয়মিত খেলে স্বাভাবিকভাবেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়। চলুন জেনে নেয়া যাক সেই সব সবজি সম্পর্কে-
1 দিন আগে
যেসব খাবার খেলে দূর হবে প্রোটিন ও ফাইবারের ঘাটতি
যেসব খাবার খেলে দূর হবে প্রোটিন ও ফাইবারের ঘাটতি
2025-10-12
একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে প্রতি কেজি দেহের ওজনে ১ গ্রাম প্রোটিন খাওয়া উচিত। সেই মোতাবেক ব্যক্তির ওজন যদি ৮০ কেজি হয়, তাহলে ৮০ গ্রাম প্রোটিন খাওয়া উচিত। আবার একজন প্রাপ্তবয়স্কের দিনে অন্তত ৩০-৩৫ গ্রাম ফাইবার খাওয়া উচিত। আমাদের শরীরে প্রতিদিন কি প্রোটিন ও ফাইবার প্রবেশ করছে? হয়তো না। আমাদের শরীর ঠিক রাখতে প্রতিদিনের ডায়েটে প্রোটিনের পেছনে দৌড়াতে হচ্ছে। কিন্তু প্রোটিনের পেছনে দৌড়াতে গিয়ে অনেকেই ফাইবারকে গুরুত্ব দিতে পারেন না। অথচ পেটের সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি রক্তে শর্করা, কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ফাইবার। তবে প্রোটিনের চাহিদা মিটিয়েও ফাইবারের ঘাটতি সম্পন্ন করা যায়। এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা একইসঙ্গে প্রোটিন ও ফাইবারের চাহিদা পূরণ করতে পারে। এই যেমন- মসুর ডাল, ছোলা, কালো মোটর, রাজমা, মোটর ডাল প্রোটিন এবং ফাইবারের উৎস। চিয়া, তিসি, সূর্যমুখীর বীজ এবং বাদাম, আখরোট, কাঠবাদামের মধ্যেও প্রোটিন ও ফাইবার থাকে। এই খাবারগুলো কোনো সালাদের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। আবার স্ন্যাক হিসেবেও এ খাবারগুলো খাওয়া যায়।
বোতলজাত জুস ডায়াবেটিস রোগীর জন্য কি ক্ষতিকর ?
বোতলজাত জুস ডায়াবেটিস রোগীর জন্য কি ক্ষতিকর ?
2025-09-11
আপনি দীর্ঘ দিন ধরে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত রয়েছেন। খাবারে অতিরিক্ত চিনি খান না। আবার মিষ্টিও বুঝেশুনে খান। এমন কোনো খাবারই খান না যেগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা আচমকা অনেকটা বাড়িয়ে দিতে পারে। সেই দলে রয়েছে হরেক রকম রংবেরঙের নরম পানীয়। খুব বিপদে না পড়লে এই ধরনের পানীয় এড়িয়েই চলেন। তার সঙ্গে নিয়মিত শরীরচর্চাও করেন। আর জলখাবারে প্রোটিন এবং ফাইবার জাতীয় খাবার থাকে। সেই সঙ্গে বাড়িতে তৈরি ফলের রস খেতেও ভোলেন না। আবার দোকান থেকে কেনা বোতলবন্দি ফলের রসে কৃত্রিম চিনি মেশানো থাকে। ডায়াবেটিস রোগীর জন্য এই ধরনের পানীয়ও খুবই বিপজ্জনক। কিন্তু টাটকা ফল দিয়ে বাড়িতে রস তৈরি করলে তো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তা সত্ত্বেও অনেক ক্ষেত্রেই রক্তে শর্করার মাত্রা হেরফের হতে দেখা যায়। পুষ্টিবিদরা বলছেন, ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে বোতলবন্দি ফলের রস এবং বাড়িতে তৈরি করা ফলের রস একইভাবে ক্ষতিকর। তাই নিয়মিত খাওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না।