আর্কাইভ
লগইন
হোম
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
দ্য নিউজ ডেস্ক
June 01, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
সরাসরি সম্প্রচার: হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে সূচনা বক্তব্য শুরু
সরাসরি সম্প্রচার: হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে সূচনা বক্তব্য শুরু
22 ঘন্টা আগে
গতবছর জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আসামিদের বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য শুরু হয়েছে। আজ রোববার (৩ আগস্ট) বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ সূচনা বক্তব্য উপস্থাপন শুরু হয়। আদালতে প্রথমে বক্তব্য উপস্থাপন করেন- অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। এখন সূচনা বক্তব্য উপস্থাপন করছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। আদালতে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, আজকের মামলাটির গত বছরের ১৬ আগস্ট তদন্ত শুরু হয়। ১২ মে তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করা হয়। ০১ জুন অপরাধ আমলে গ্রহণ করা হয়। আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয় ১০ জুলাই। আজকে মামলাটি সূচনা বক্তব্যের জন্য রয়েছে। সেটি উপস্থাপন করছি। আদালতে উপস্থিত রয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বিশেষ পরামর্শক লন্ডনভিত্তিক গার্নিকা ৩৭ ল’ ফার্মের যুগ্ম প্রধান টবি ক্যাডম্যান।
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী : সাবেক আইজিপি মামুন
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী : সাবেক আইজিপি মামুন
3 দিন আগে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছেন, সরকারের নির্দেশে এবং কিছু অতিউৎসাহী পুলিশ কর্মকর্তার মাধ্যমে বলপ্রয়োগ, নির্বিচারে গুলি, নির্যাতন ও গ্রেফতারের মাধ্যমে জন-আন্দোলন দমন করা হয়েছে। এতে বহু মানুষ আহত ও নিহত হয়েছেন। সাবেক পুলিশ প্রধান হিসেবে আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী। গত ২৪ মার্চ ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসেনের আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তিনি এই জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে ২০১৮ সালের রাতের ভোট, পুলিশের ভূমিকা, আয়নাঘর, ক্রসফায়ার ও জুলাই আন্দোলন নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা দেন সাবেক আইজিপি।
আওয়ামী লীগ কর্মীরা গেরিলা প্রশিক্ষণ নিয়েছে
আওয়ামী লীগ কর্মীরা গেরিলা প্রশিক্ষণ নিয়েছে
4 দিন আগে
আওয়ামী লীগের দলীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও বেশকিছু নেতাকর্মী রীতিমতো গেরিলা প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। যাদের প্রধান উদ্দেশ্য দেশের মধ্যে বড় ধরনের অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা এবং হাইকমান্ডের সবুজ সংকেত পাওয়ার পর ঢাকা দখলে নেওয়া। এজন্য মাস্টারপ্ল্যানের অংশ হিসাবে তালিকাভুক্ত হাজার হাজার নেতাকর্মী দেশে ও বিদেশে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে কোর গ্রুপের একটি বড় অংশ প্রাথমিক প্রশিক্ষণ শেষ করেছে। সম্প্রতি পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া এই চক্রের কয়েকজন সদস্যের কাছ থেকে চাঞ্চল্যকর এমন অনেক তথ্য বেরিয়ে আসছে। সরকারের নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।