ফুটবলে দেশের জন্য গৌরব বয়ে আনা সাফজয়ী তারকা নারী ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার মুকুটে যুক্ত হলো সাফল্যের নতুন পালক। ক্রীড়াঙ্গনে নারীদের অনুপ্রেরণা জোগানোর স্বীকৃতি হিসেবে পেলেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘বেগম রোকেয়া পদক-২০২৫’। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্যায়ের এই পদক পাওয়ার পর নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে এই অর্জনকে ‘স্পেশাল’ বা বিশেষ বলে অভিহিত করেছেন পাহাড়ি এই ফুটবল কন্যা।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত থাকায় আজ মঙ্গলবার লন্ডন নেওয়ার কথা থাকলেও তা হচ্ছে না। আপাততঃ ঢাকায় রেখেই খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চলবে। ফলে এই নিয়ে দুই দফা পিছিয়েছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের শিডিউল। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক অবস্থা নিয়ে ১২-১৪ ঘণ্টা বিমানযাত্রা উপযুক্ত মনে করছে না তার মেডিকেল বোর্ড। প্রতিদিনই অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। মূল সমস্যা হলো- একটি জটিলতা কেটে গেলে নতুন আরেকটি জটিলতা দেখা দেয়। একটি রোগের প্যারামিটার নিয়ন্ত্রণে থাকলেও আরেকটি বেড়ে যায়। লিভারের দীর্ঘদিনের পুরোনো জটিলতা নিয়ন্ত্রণে এলেও কিডনি নিয়ে উদ্বিগ্ন রয়েছে মেডিকেল বোর্ড। শারীরিক অবস্থা কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে উন্নত চিকিৎসার কথা ভাবছে না বোর্ড।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নারীশিক্ষা, নারী অধিকার, মানবাধিকার ও নারী জাগরণে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে ৪ বিশিষ্ট নারীর হাতে বেগম রোকেয়া পদক তুলে দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (০৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচিত ৪ নারীর হাতে এই পদক তুলে দেন। এবার বেগম রোকেয়া পদকপ্রাপ্তরা হলেন- নারীশিক্ষা শ্রেণিতে (গবেষণা) রুভানা রাকিব, নারী অধিকার শ্রেণিতে (শ্রম অধিকার) কল্পনা আক্তার, মানবাধিকার শ্রেণিতে নাবিলা ইদ্রিস ও নারী জাগরণ শ্রেণিতে (ক্রীড়া) ঋতুপর্ণা চাকমা।

শীত এলেই জার্মানিতে চারদিকে নেমে আসে উৎসবের আমেজ। দেশজুড়ে এখন লেগে আছে ক্রিসমাস মেলার রঙিন সাজ। জার্মানির ঐহিত্যবাহী ক্রিসমাস মেলা মূলতঃ নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হয়ে বড় দিনে (২৩ ডিসেম্বর) শেষ হবে। কোনো কোনো শহরে নববর্ষের পূর্ব পর্যন্তও মেলা চলমান থাকে। জার্মানির ক্রিসমাস মেলাটি দেশটির অন্যতম শতাব্দী প্রাচীন ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও বিপুল অর্থনৈতিক সম্ভাবনা। এ সময় মাসজুড়ে পুরো জার্মানির শহরগুলোতে আলো, গান আর সুস্বাদু খাবারের সুবাসে তৈরি হয় এক অনন্য উৎসবমুখর পরিবেশ।