আর্কাইভ
লগইন
হোম
ঘরোয়া উপায় বিষফোড়া থেকে মুক্তির
ঘরোয়া উপায় বিষফোড়া থেকে মুক্তির
দ্য নিউজ ডেস্ক
জুন ১২, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
শিশু জন্মের পর কেন কাঁদে, কেন পরে হাসে?
শিশু জন্মের পর কেন কাঁদে, কেন পরে হাসে?
5 দিন আগে
প্রত্যেক শিশুই জন্মের পরেই কেঁদে ওঠে। একরত্তির কান্নার আওয়াজ পেলেই নিশ্চিন্তে হাসি ফোটে চিকিৎসক ও পরিবারের সবার মুখে। পৃথিবীর আলো দেখার সঙ্গে সঙ্গে নবজাতক কেন কাঁদে, তার কি বৈজ্ঞানিক কোনো কারণ আছে? জন্মেই শিশু হাসছে- এমনটি কখনো হয় না কেন? অনেক সময়েই মা-বাবারা ভয় পান যে, শিশু এত কাঁদছে কেন। কোনো সমস্যা হলো কিনা। আসলে তা নয়; মাতৃগর্ভ থেকে বেরিয়ে প্রথম বাইরের আলো-বাতাসের সংস্পর্শে আসামাত্র শিশুর শরীর ও মস্তিষ্কে নানা বদল ঘটতে থাকে। তার বহির্প্রকাশ হয় একটিমাত্র অভিব্যক্তিতেই-সেটি হলো কান্না। সদ্যোজাত যদি জন্মানোর পর না কাঁদে, বরং তাহলেই মুশকিল। সে ক্ষেত্রে নানা রকম জটিল ও স্নায়বিক রোগের আশঙ্কাই করেন চিকিৎসকরা।
বিশেষ এক সবজির চা: লিভার পরিষ্কার ও সুগার নিয়ন্ত্রণ
বিশেষ এক সবজির চা: লিভার পরিষ্কার ও সুগার নিয়ন্ত্রণ
2025-12-17
আমরা জানি এটা অনেকেরই প্রিয় সবজি হতে পারে না। আর সে কারণেই হয়তো বাজার থেকে কিনেও আনেন না। কিন্তু আপনারা নিশ্চয়ই জানেন এটি স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। সেদ্ধ হোক কিংবা ভাজা, শুক্তা হোক কিংবা আচার- রকমারি রেসিপিও আপনার মন কাড়তে পারে না। অপ্রিয় সেই সবজিটি হলো- করলা। এটি জানার সঙ্গে সঙ্গে আপনার মনেও তিতা হয়ে গেল। কিন্তু আপনি কি জানেন, এই শীতের সকালে এক কাপ চায়ের মধ্যে করলা মিশিয়ে খেলে কোন উপকার হয়? গরম চায়ে একবার চুমুক দিন। আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমাতে সাহায্য করবে। যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে, তা নিয়ন্ত্রণে আসবে।
বাদামের যতো উপকারসমূহ
বাদামের যতো উপকারসমূহ
2025-12-15
জীবনে সুস্থ থাকার জন্য সবসময় বড় ধরনের জীবনযাপনের পরিবর্তন প্রয়োজন হয় না। অনেক ক্ষেত্রে ছোট ছোট অভ্যাসই দীর্ঘমেয়াদে বড় উপকার এনে দিতে পারে। এমনই একটি সহজ কিন্তু কার্যকর খাদ্যাভ্যাসের কথা বলেছেন হার্ভার্ড ও স্ট্যানফোর্ডে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ডা. সৌরভ শেঠি। তার মতে, প্রতিদিন মাত্র ৩০ গ্রাম লবণবিহীন বাদাম খাওয়ার অভ্যাস মস্তিষ্ক ও অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষভাবে উপকারী হতে পারে। সম্প্রতি তিনি জানান, বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে-যারা নিয়মিত প্রতিদিন ৩০ গ্রাম বাদাম খান, তাদের ক্ষেত্রে সব ধরনের ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি প্রায় ১৭ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যারা একেবারেই বাদাম খান না, তাদের তুলনায় এই পার্থক্য বেশ স্পষ্ট।