আর্কাইভ
লগইন
হোম
চিনি শুধু নয়-দৈনন্দিন খাবারেও রয়েছে ক্যান্সারের ঝুঁকি
চিনি শুধু নয়-দৈনন্দিন খাবারেও রয়েছে ক্যান্সারের ঝুঁকি
দ্য নিউজ ডেস্ক
April 23, 2025
শেয়ার
চিনি শুধু নয়-দৈনন্দিন খাবারেও রয়েছে ক্যান্সারের ঝুঁকি
মন্তব্য

কোন মন্তব্য নেই।

সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
ব্ল্যাক কফি পানে ১০ মহা উপকার
ব্ল্যাক কফি পানে ১০ মহা উপকার
14 ঘন্টা আগে
নানা পুষ্টিগুণ এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ ব্ল্যাক কফির স্বাস্থ্য উপকারিতার তালিকা বেশ লম্বা। আসুন জেনে নেওয়া যাক, নিয়মিত ব্ল্যাক কফি পানের ১০ উপকারিতা- (১) ব্ল্যাক কফি পানে স্মৃতিশক্তি বাড়ে বয়স ‍বাড়লে আমাদের মস্তিষ্কের দক্ষতা হ্রাস পায়। মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখতে সকালে ব্ল্যাক কফি পান করতে হবে। এতে মস্তিষ্কের স্মৃতি শক্তি ও কার্যকারিতা বাড়বে। ব্যায়ামের সময় পারফরম্যান্স উন্নত করে ব্ল্যাক কফির সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে- এটি আপনার শারীরিক পারফরম্যান্সকে দারুণভাবে উন্নত করে এবং একটি ওয়ার্কআউট করার সময় শতভাগ অ্যাক্টিভ থাকতে সহায়তা করে। এই কারণেই জিমের প্রশিক্ষকরা ব্যায়াম করতে আসার আগে ব্ল্যাক কফি খেতে বলেন।
বাচ্চার মুখে রুচি ফেরাতে যা করবেন
বাচ্চার মুখে রুচি ফেরাতে যা করবেন
2 দিন আগে
এই চলতি মৌসুমে কখনো ঠান্ডা, আবার ভ্যাপসা গরম। আবহাওয়ার এ খেলায় শিশুদের জ্বর, সর্দি-কাশি লেগেই আছে। এ সময়ে অধিকাংশ শিশু খেতে চায় না, তার ওপরে অসুস্থতার কারণে খাবারে অরুচি হয়। কিন্তু খেতে না পারলে পুষ্টিহীন শরীর রোগের সঙ্গে লড়াই করার শক্তিও পায় না। তাই শিশু সন্তানের খাবারের দিকে নজর দিতে হবে। এদিকে পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, ২ থেকে ৩ বছরের শিশুকে প্রতিদিন ১০৫০ ক্যালরি লাগে। আবার ৪ থেকে ৬ বছরের শিশুর প্রতিদিন ১২৫০ ক্যালরি প্রয়োজন। এ বয়সের শিশুর স্বাভাবিক ওজন ১৬ থেকে ২০ কেজি। আর ৩ বছরের নিচে হলে শিশুর স্বাভাবিক ওজন ১২ থেকে ১৪ কেজি। শিশুর ওজনের চেয়ে কম হলে, পুষ্টিগুণের সঙ্গে এমন খাবার দিতে হবে, যা ওজনও বাড়াতে সাহায্য করবে। অর্ধেক ডিম, ২৫ গ্রাম মাছ ও ২০০ মিলিলিটার দুধ খেলেই দেড় থেকে ৩ বছরের বাচ্চা প্রোটিন পেতে পারে। কিন্তু অসুখের পর-পরই মুখের রুচি ফেরাতে খাবারের তালিকায় পরিবর্তন আনতে হবে।
যেভাবে ফ্যাটি লিভারকে হার মানালেন হৃতিকের বোন সুনয়না!
যেভাবে ফ্যাটি লিভারকে হার মানালেন হৃতিকের বোন সুনয়না!
3 দিন আগে
বলিউড অভিনেতা হৃতিক রোশনের বোন সুনয়না ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হওয়ার পর প্রায় এক বছর নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। তিনি বলেন, ভাজাপোড়া খাওয়া বন্ধ করে সুষম আহার করতেন। সুস্থ জীবনযাপন করতেন। কিন্তু তারপরও দেখা যায় তিনি ভালো নেই। সুনয়ন বলেন, আমি ভুলেই গিয়েছিলাম যে, আমার ফ্যাটি লিভার হয়েছে। এক বছর পর নতুন করে রক্ত পরীক্ষা করি। ভয়ে ভয়ে ছিলাম। কিন্তু চিকিৎসক জানান, পরীক্ষার ফলাফল ভালো এসেছে। তিনি বলেন, শুনে কেঁদে ফেলেছিলাম। মনে হয়েছিল- এটি আমার জীবনের অন্যতম সেরা প্রাপ্তি। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে সফল হতে গেলে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে। নিজের সফলতার গল্প শোনালেন হৃতিক রোশনের বোন সুনয়না রোশন। জীবনের ব্যস্ততা যত বাড়ছে, ততই ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। নেপথ্যে রয়েছে অস্বাস্থ্যকর খাবার এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রা। কিন্তু চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ফ্যাটি লিভারকে নির্মূল করা সম্ভব। সুনয়না রোশন অনেক দিন ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছিলেন। সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেছেন যে, এখন আর তার ফ্যাটি লিভারের সমস্যা নেই।