আর্কাইভ
লগইন
হোম
বাবুই পাখির ছানা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
বাবুই পাখির ছানা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
দ্য নিউজ ডেস্ক
জুন ৩০, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
নওগাঁয় প্রকাশ্যে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে হত্যা
নওগাঁয় প্রকাশ্যে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে হত্যা
1 দিন আগে
নওগাঁয় প্রকাশ্যে গোলাম হোসেন (৫২) নামে এক ব্যক্তিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার (০৫ নভেম্বর) রাতে সদর উপজেলার সুনলিয়া মালঞ্চি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত গোলাম হোসেন মালঞ্চি গ্রামের বাসিন্দা। নিহতের চাচাতো ভাই নয়ন ইসলাম জানান, মালঞ্চি গ্রামের বাসিন্দা হারুনুর রশিদ ও আজাদ নামে দুই ভাইয়ের মধ্যে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল। এই বিষয়ে কিছুদিন আগে দুইপক্ষ একজন অ্যাডভোকেটের কাছে বৈঠকে বসেন। সেখানে গোলাম হোসেন উপস্থিত ছিলেন এবং আজাদের পক্ষে কথা বলেন। এর জেরে গতকাল রাতে মালঞ্চি গ্রামে গোলাম হোসেনের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয় হারুনুর রশিদের। একপর্যায়ে হারুনের ছেলে অন্তর এসে গোলাম হোসেনকে ছুরিকাঘাত করেন। এরপর স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নওগাঁর সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়।
হবিগঞ্জের মাধবপুরে স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আদালতে আত্মসমর্পণ
হবিগঞ্জের মাধবপুরে স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আদালতে আত্মসমর্পণ
2 দিন আগে
হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলায় পরকীয়ার অভিযোগে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বালুচাপা দিয়ে আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন রাজন মিয়া (৩০) নামে এক যুবক। পরে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (০৪ নভেম্বর) রাতে মাধবপুর থানা পুলিশ রাজনের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে শাপলা বেগম (১৮) নামে ঐ তরুণী গৃহবধূর বালুচাপা দেওয়া লাশ উদ্ধার করে। শাপলা নাসিরনগর উপজেলার চাপরতলা গ্রামের সুমন মিয়ার মেয়ে। গ্রেফতার রাজন হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার পুটিজুরী গ্রামের কাজল মিয়ার ছেলে। প্রায় এক বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। এর পর থেকে তারা করড়া এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন। প্রায়ই এই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো।
টাঙ্গাইলে ঘাটাইলে পিতার হাতে ৩ বছরের কন্যাশিশু খুন
টাঙ্গাইলে ঘাটাইলে পিতার হাতে ৩ বছরের কন্যাশিশু খুন
4 দিন আগে
টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলায় পিতার হাতেই খুন হলো ৩ বছর বয়সি শিশু সন্তান তোয়া। পাষণ্ড পিতা ছুরিকাঘাত করে নিজ সন্তানকে খুন করেন। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল রোববার (০২ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টার দিকে সদর ইউনিয়নের কাইতকাই গ্রামে। এই ঘটনায় ঐ রাতেই ঘাতক পিতা মুক্তার হোসেনকে (৩৫) গ্রেফতার করে পুলিশ। সেই সঙ্গে উদ্ধার করা হয় রক্তমাখা ছুরিটি। জানা যায়, মুক্তার হোসেন পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী। তার ভাই মারা যাওয়ার পর এক সন্তানসহ বিয়ে করেন তার ভাবী রুমিকে। পরে মুক্তার হোসেনের ঔরসে জন্ম নেয় দুই সন্তান। এর মধ্যে তোয়া সবার ছোট। মাঝেমধ্যেই শিশুটির ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে যেতেন মুক্তার। ঘটনার রাতে বিছানায় গিয়ে মায়ের সঙ্গে ঘুমাতে যায় শিশু তোয়া। ঘুমন্ত অবস্থায় পাষণ্ড পিতা শিশুকন্যার বুক ও পেটে ছুরিকাঘাত করে। পরে তাকে ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।