আর্কাইভ
লগইন
হোম
দেশে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬২৫ জন
দেশে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬২৫ জন
দ্য নিউজ ডেস্ক
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
নেত্রকোনায় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অধীনে ১৪৩ জন নিয়োগ
নেত্রকোনায় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অধীনে ১৪৩ জন নিয়োগ
3 ঘন্টা আগে
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন নেত্রকোনা সিভিল সার্জনের কার্যালয় ও এর অধীন বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে একাধিক পদে জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পুনর্নিয়োগের এই বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিষ্ঠানে ৬ ক্যাটাগরির পদে ১৪ থেকে ১৯তম গ্রেডে মোট ১৪৩ জনকে স্থায়ী/অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। গতকাল ০৯ সেপ্টেম্বর থেকে আবেদন শুরু হয়েছে। শুধু নেত্রকোনার স্থায়ী বাসিন্দারা এসব পদে আবেদন করতে পারবেন। গত ২৭ আগস্ট এ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এর আগে ২০২৪ সালের ০২ এপ্রিল প্রথম নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল।
লাইভের পর সংবাদকর্মীর মৃত্যু, সহকর্মীকে হারিয়ে অশ্রুসিক্ত সাংবাদিকরা
লাইভের পর সংবাদকর্মীর মৃত্যু, সহকর্মীকে হারিয়ে অশ্রুসিক্ত সাংবাদিকরা
1 দিন আগে
তরিকুল ইসলাম শিবলী ছিলেন সরব, চঞ্চল, নিবেদিত একজন সংবাদকর্মী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কভার করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে মারা যান শিবলী। ডিউটিরত থাকা অবস্থায় সাংবাদিক শিবলীর মৃত্যু কোনোমতেই মেনে নিতে পারছেন না, সহকর্মী ও তার আত্মীয়-স্বজনরা। সহকর্মীরা বলছেন, মৃত্যুর কিছু আগে শিবলী কার্জন হলের সামনে ডাকসুর নির্বাচনের লাইভ করেছে অথচ এর কিছুক্ষণ পরেই লাশ হলো। আজ মঙ্গলবার (০৯ সেপ্টেম্বর) চ্যানেল এস’র স্টাফ রিপোর্টার তরিকুল ইসলাম শিবলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল থেকে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে সরাসরি লাইভ করছিলেন। পাঠকদের কাছে তুলে ধরছিলেন ভোটের আপডেট, নিচ্ছিলেন ভোটারদের অভিমত। কিন্তু কে জানত, সেই লাইভে হবে তার জীবনের শেষ সংবাদ পরিবেশন। লাইভ শেষে, আশেপাশের উপস্থিত ভোটারদের বক্তব্য নিতে নিতে হঠাৎ করেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। সঙ্গে থাকা সহকর্মীরা দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অবশেষে মালয়েশিয়া থেকে পরিবারের কাছে ফিরলেন আহত মুজিবুর
অবশেষে মালয়েশিয়া থেকে পরিবারের কাছে ফিরলেন আহত মুজিবুর
1 দিন আগে
কর্মস্থলে এক দুর্ঘটনায় মাথায় গুরুতর আঘাত পান মুজিবুর রহমান। প্রচণ্ড রক্তক্ষরণে হারিয়ে ফেলেন স্বাভাবিক চলাফেরার ক্ষমতা। টানা ৯ মাস কাটান ট্রমায়, হাসপাতালের বিছানায়। এই সময় পরিবার থেকেও কেউ তার কাছে যেতে পারেনি, শুধু অপেক্ষা আর উদ্বেগে দিন কেটেছে স্ত্রী-সন্তান ও বৃদ্ধ বাবা-মায়ের। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্যের এমন পরিণতিতে স্তব্ধ হয়ে যায় গোটা পরিবার। গ্রামের বাড়িতে প্রতিদিনই আলোচনায় থাকতো একটাই প্রশ্ন ‘মুজিবুরকে কি আর ফিরে পাওয়া যাবে?’ শেষমেশ পরিবার বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছে দেশে ফেরানোর আবেদন জানায়।