আর্কাইভ
লগইন
হোম
দেশে ফিরে জামায়াত নেতা তাহের যে বার্তা দিলেন
দেশে ফিরে জামায়াত নেতা তাহের যে বার্তা দিলেন
দ্য নিউজ ডেস্ক
অক্টোবর ০৭, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
আরেকটা গণঅভ্যুত্থান হলেও হতে পারে ভবিষ্যতে: রাশেদ খান
আরেকটা গণঅভ্যুত্থান হলেও হতে পারে ভবিষ্যতে: রাশেদ খান
12 ঘন্টা আগে
এই রাষ্ট্রের গুণগত পরিবর্তনের জন্য ভবিষ্যতে আরেকটা গণঅভ্যুত্থান হলেও হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন গণ-অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তার দাবি,ঐ গণঅভ্যুত্থানের পর বয়স্ক উপদেষ্টাদের সেইফ এক্সিটের প্রয়োজন পড়বে না। তখন সেইফ এক্সিট খুঁজতে হবে এখনকার কতিপয় নেতৃত্বকে, যারা প্রতিনিয়ত ভুল করছে। আজ বুধবার (০৮ অক্টোবর) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এমন্তব্য করেন রাশেদ খান। তিনি বলেন, আমি মনে করি না বয়স্ক উপদেষ্টারা দুর্নীতি করেছে। এমন তথ্যও শোনা যায় না। মূলত তাদের রাষ্ট্র পরিচালনায় অনভিজ্ঞতা ও রাজনৈতিক জ্ঞান না থাকার কারণে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সরকারের পার্ট হয়েও তারা কিছু করতে পারেনি। তাদের গণ-অভ্যুত্থানেও কোনো ভূমিকা নাই, হাসিনার বিরুদ্ধেও কখনো রাজপথে নামেনি। এই বয়স্ক মানুষগুলোকে প্রলোভন দেখিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা বানিয়ে ছাত্রনেতারা ভুল করেছেন বলেও মন্তব্য করেন রাশেদ খান।
ইসরাইলি বাহিনীর হাতে আটক বাংলাদেশের শহিদুল আলম
ইসরাইলি বাহিনীর হাতে আটক বাংলাদেশের শহিদুল আলম
18 ঘন্টা আগে
ফিলিস্তিনের গাজা অভিমুখী কনশানস নৌযান থেকে ইসরায়িলী বাহিনীর হাতে আটক হয়েছেন দৃকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। আজ বুধবার (০৮ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফেসবুকে প্রকাশিত এক ভিডিও বার্তায় তিনি জানান, সমুদ্রে তাদের আটক করা হয়েছে এবং ইসরাইলের দখলদার বাহিনী তাকে অপহরণ করেছে। শাহিদুল আলম ভিডিও বার্তার ক্যাপশনে লেখেন, ‘আমি শাহিদুল আলম, বাংলাদেশ থেকে একজন ফটোগ্রাফার ও লেখক। যদি আপনি এই ভিডিওটি দেখছেন, তা হলে আমরা সমুদ্রপথে আটকানো হয়েছি এবং আমাকে ইসরাইলের অভিযান বাহিনী ধরে নিয়ে গেছে, যারা গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে, যার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য পশ্চিমা শক্তির সক্রিয় সহযোগিতা রয়েছে। আমি আমার সমস্ত সাথী ও বন্ধুদের কাছে আবেদন জানাচ্ছি—ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার লড়াই চালিয়ে যেতে থাকুন।’
ট্রাম্পের আমেরিকায় বিশ্বকাপ: ‘সবাইকে স্বাগতম’
ট্রাম্পের আমেরিকায় বিশ্বকাপ: ‘সবাইকে স্বাগতম’
1 দিন আগে
জিয়ান্নি ইনফান্তিনো (ফিফার সভাপতি) বারবার জোর দিয়ে বলেছেন, আগামী গ্রীষ্মে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিতব্য পুরুষ বিশ্বকাপে ‘সারা বিশ্বকে স্বাগত জানানো হবে’। কিন্তু টুর্নামেন্ট শুরুর সময় যত ঘনিয়ে আসছে, আয়োজক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র আসলেই কতটা অতিথিপরায়ণ হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন ততই জোরালো হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক সহিংসতা, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক প্রধান শহরগুলোতে সেনা মোতায়েন এবং অভিবাসন বিষয়ে কট্টর অবস্থান; সব মিলিয়ে বিশ্বকাপের প্রধান আয়োজক দেশটি এখন বিভেদ ও অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সমর্থকদের ভ্রমণ পরিকল্পনায় এই বিষয়গুলো গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।