আর্কাইভ
লগইন
হোম
যুক্তরাষ্ট্র
সৌদি আরব পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে, সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র
গত সপ্তাহের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি মন্ত্রী ক্রিস রাইট সৌদি আরবের সঙ্গে সিভিল পারমাণবিক শক্তি ও প্রযুক্তিতে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতার বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করার কথা জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সব ঠিক থাকলে হোয়াইট হাউসে আজ মঙ্গলবার ঐ চুক্তি স্বাক্ষর হয়ে যেতে পারে। রয়টার্স জানিয়েছে, ওয়াশিংটন ও রিয়াদের মধ্যে পারমাণবিক সহযোগিতার বিস্তারিত তথ্য এই বছরের শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। তবে নাম গোপন করার শর্তে আলোচনা সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি গতকাল সোমবার রয়টার্সকে জানিয়েছেন, সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান তার সফরের সময় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি সিভিল পারমাণবিক সহযোগিতা চুক্তির কাঠামো স্বাক্ষর করবেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সব ঠিক থাকলে এদিনই চুক্তি স্বাক্ষর করতে পারেন।
19 ঘন্টা আগে
ট্রাম্পকে ভয় পাই না: ভলোদিমির জেলেনস্কি
ট্রাম্পকে ভয় পাই না: ভলোদিমির জেলেনস্কি
2025-11-11
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভয় পান না বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তার ভাষ্য, ‘বিশ্বের সবাই ট্রাম্পকে ভয় পায়, এটাই সত্যি। কিন্তু আমি নই।’ সাম্প্রতিক রুশ হামলায় ইউক্রেনের বেশিরভাগ এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার পর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দেশটির প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে তার গত অক্টোবরে ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত বৈঠকটি ‘স্বাভাবিক, ব্যবসায়িক ও গঠনমূলক’ ছিল। তার ভাষায়, ‘তিনি (ট্রাম্প) কিছু ছুড়ে মারেননি, এটা আমি নিশ্চিত। বৈঠকে আমরা ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা প্রয়োজন ও মস্কোর সামরিক সক্ষমতা দুর্বল করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি।’ তিনি বলেন, ‘বিশ্বের সবাই ট্রাম্পকে ভয় পায়, এটাই সত্যি। কিন্তু আমি নই... আমরা আমেরিকার শত্রু নই, বন্ধু। তাহলে ভয় পাব কেন?’ তিনি আরও বলেন, আমেরিকান জনগণের গণতান্ত্রিক পছন্দের প্রতি তিনি শ্রদ্ধাশীল। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইউক্রেনের সম্পর্ক ‘বহু বছর, হয়তো কয়েক দশক কিংবা শতাব্দীজুড়ে কৌশলগত অংশীদারিত্বের’ ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে।
জোহরান মামদানির ঐতিহাসিক বিজয় বাংলাদেশি ‘আঙ্কেল আন্টিদের’
জোহরান মামদানির ঐতিহাসিক বিজয় বাংলাদেশি ‘আঙ্কেল আন্টিদের’
2025-11-08
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে জোহরান মামদানি ঐতিহাসিক জয় পেয়েছেন। জয় হয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের। বাংলাদেশি ‘আঙ্কেল আন্টিদের’। যুক্তরাষ্ট্রের মূলধারার সব মিডিয়ায় এই নির্বাচনে বাংলাদেশিদের ভূমিকাকে গৌরোবজ্জল বলে উল্লেখ করা হয়েছে। শতকরা ৯৮ ভাগ বাংলাদেশি মুসলমান এবার ভোট দিয়েছেন। যার অধিকাংশ ভোটই পেয়েছেন জোহরান মামদানি। মুসলমান হিসেবে ভালোবাসার আবেগকে ধারণ করে বারবার মামদানি বাংলাদেশিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। নিউইয়র্ক টাইমস এই নির্বাচনে একটি ছোট উদীয়মান বাংলাদেশি কমিউিনিটি মামদানিকে নির্বাচিত করতে যে ভূমিকা রেখেছে তার ফলাও করে প্রচার করেছে। বাংলাদেশিরাই ছিল মামদানির নির্বাচনী প্রচারণার ভ্যানগার্ড। নির্বাচনের দিন বাংলাদেশি মহিলারা ঘর থেকে বের হয়ে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন সূর্য উঠার আগেই।