আর্কাইভ
লগইন
হোম
বাংলাদেশি সাংবাদিকরাও ডয়েচে ভেলের গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে অংশ নিতে পারবে
বাংলাদেশি সাংবাদিকরাও ডয়েচে ভেলের গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে অংশ নিতে পারবে
দ্য নিউজ ডেস্ক
May 25, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি ফিরলেন কিরগিজস্তান থেকে
প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি ফিরলেন কিরগিজস্তান থেকে
14 ঘন্টা আগে
পোশাক শিল্প ও নির্মাণ খাতে ভালো বেতনে চাকরির লোভ দেখিয়ে কিরগিজস্তানে যাওয়ার পরে সেখানে কাজ না পাওয়া ও প্রতারণার শিকার হওয়া ১৮০ বাংলাদেশি নাগরিক বিশকেক থেকে বিশেষ এক ফ্লাইটে দেশে ফিরেছেন। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) ভোরে তারা ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক ও সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম ফেরত আসা এসব নাগরিককে বিমানবন্দরে অর্থ ও জরুরি সহায়তা দিয়েছে।
লাইভের পর সংবাদকর্মীর মৃত্যু, সহকর্মীকে হারিয়ে অশ্রুসিক্ত সাংবাদিকরা
লাইভের পর সংবাদকর্মীর মৃত্যু, সহকর্মীকে হারিয়ে অশ্রুসিক্ত সাংবাদিকরা
1 দিন আগে
তরিকুল ইসলাম শিবলী ছিলেন সরব, চঞ্চল, নিবেদিত একজন সংবাদকর্মী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কভার করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে মারা যান শিবলী। ডিউটিরত থাকা অবস্থায় সাংবাদিক শিবলীর মৃত্যু কোনোমতেই মেনে নিতে পারছেন না, সহকর্মী ও তার আত্মীয়-স্বজনরা। সহকর্মীরা বলছেন, মৃত্যুর কিছু আগে শিবলী কার্জন হলের সামনে ডাকসুর নির্বাচনের লাইভ করেছে অথচ এর কিছুক্ষণ পরেই লাশ হলো। আজ মঙ্গলবার (০৯ সেপ্টেম্বর) চ্যানেল এস’র স্টাফ রিপোর্টার তরিকুল ইসলাম শিবলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল থেকে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে সরাসরি লাইভ করছিলেন। পাঠকদের কাছে তুলে ধরছিলেন ভোটের আপডেট, নিচ্ছিলেন ভোটারদের অভিমত। কিন্তু কে জানত, সেই লাইভে হবে তার জীবনের শেষ সংবাদ পরিবেশন। লাইভ শেষে, আশেপাশের উপস্থিত ভোটারদের বক্তব্য নিতে নিতে হঠাৎ করেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। সঙ্গে থাকা সহকর্মীরা দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অবশেষে মালয়েশিয়া থেকে পরিবারের কাছে ফিরলেন আহত মুজিবুর
অবশেষে মালয়েশিয়া থেকে পরিবারের কাছে ফিরলেন আহত মুজিবুর
1 দিন আগে
কর্মস্থলে এক দুর্ঘটনায় মাথায় গুরুতর আঘাত পান মুজিবুর রহমান। প্রচণ্ড রক্তক্ষরণে হারিয়ে ফেলেন স্বাভাবিক চলাফেরার ক্ষমতা। টানা ৯ মাস কাটান ট্রমায়, হাসপাতালের বিছানায়। এই সময় পরিবার থেকেও কেউ তার কাছে যেতে পারেনি, শুধু অপেক্ষা আর উদ্বেগে দিন কেটেছে স্ত্রী-সন্তান ও বৃদ্ধ বাবা-মায়ের। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্যের এমন পরিণতিতে স্তব্ধ হয়ে যায় গোটা পরিবার। গ্রামের বাড়িতে প্রতিদিনই আলোচনায় থাকতো একটাই প্রশ্ন ‘মুজিবুরকে কি আর ফিরে পাওয়া যাবে?’ শেষমেশ পরিবার বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছে দেশে ফেরানোর আবেদন জানায়।