আর্কাইভ
লগইন
হোম
বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংক সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ঘোষণা করলো
গত অর্থ বছরের শেষার্ধের মতো সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি নতুন বছরের প্রথমার্ধেও অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, বছর শেষে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশ, নীতি সুদ হার ১০ শতাংশ এবং বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ৭. ২ শতাংশ ঠিক করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিকেলে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধের মুদ্রানীতি প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
2025-07-31
দাম কমলো ডলারের
দাম কমলো ডলারের
2025-07-09
দেশের ব্যাংকগুলোতে আমদানি খাতে ডলারের দাম গড়ে ৬০ পয়সা কমেছে। গতকার মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো গড়ে প্রতি ডলার বিক্রি করেছে ১২২ টাকা ৪০ পয়সা করে। এর পূর্বে ডলারের দাম বাজারে ছেড়ে দেওয়ার পর এর মূল্য বেড়ে সর্বোচ্চ ১২৩ টাকায় উঠেছিল। ব্যাংক খাতে রেমিটেন্স, রপ্তানি আয় বাড়ার কারণে ডলারের প্রবাহ বেড়েছে। এ কারণে ব্যাংকে ডলারের চাহিদাও কম। যে কারণে এর দাম কিছুটা কমেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, গতকাল মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) দিনের শুরুতে প্রতি ডলারের দাম ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা। পরে তা বেড়ে ১২২ টাকা ৫৫ পয়সায় ওঠে। দিনের শেষে আবার তা ১২২ টাকা ২৫ পয়সায় নেমে আসে। এদিন আন্তঃব্যাংকে লেনদেন হয়েছে ৭ কোটি ১০ লাখ ডলার। দামের গড় দাঁড়ায় ১২২ টাকা ৪০ পয়সা। এর পূর্বে আইএমএফের চাপে গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে ডলারের দাম বাজারে ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু বাজার তদারকিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জোরদার তৎপরতা চালায়। যে কারণে বাজারের ওপর ছাড়া হলেও ডলার নিয়ে কেউ কারসাজি করতে পারেনি।
রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, ৩১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম
রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, ৩১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম
2025-06-30
বৈদেশিক মুদ্রা পরিস্থিতির অবনতি থেকে ক্রমোন্নতির মধ্যে নতুন উচ্চতায় পৌঁছলো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। দেশে এখন মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.৩১ বিলিয়ন বা ৩,১৩১ কোটি ৩৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার। একই সময় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবায়ন পদ্ধতি অনুসারে রিজার্ভের পরিমাণ ২৬.৩২ বিলিয়ন ডলার বা ২,৬৩২ কোটি ৫৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার। গতকাল রোববার (২৯ জুন) সন্ধ্যায় এ তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবারই গোপন রিজার্ভ বা নিট ইন্টারন্যাশনাল রিজার্ভ (এনআইআর) তথ্য প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক। যাকে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ বলা হয়। এ রিজার্ভের পরিমাণ ২০.৩১ বিলিয়ন ডলার। দেশের এই ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ দিয়ে ৫ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।
আইএমএফের প্রতিবেদন: চ্যালেঞ্জের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
আইএমএফের প্রতিবেদন: চ্যালেঞ্জের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
2025-06-28
কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থ্যাৎ বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থনীতি আগামীতে বৈশ্বিক ও দেশের ভেতর থেকে নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে এগোতে হবে। এর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতে বাড়তি শুল্ক আরোপের কারণে বিশেষ করে পোশাক রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব আসতে পারে। মধ্যপ্রাচ্যে সংকটের কারণেও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাব এখনো বাংলাদেশ কাটিয়ে উঠতে পারেনি। অভ্যন্তরীণভাবে রাজনৈতিক অস্থিরতাও বিদ্যমান রয়েছে। ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণের সক্ষমতাও কম। যে কারণে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ ও ঋণের জোগান দুই-ই কম। রাজস্ব আয় কম হওয়ায় সরকারের ব্যয়ও কম হচ্ছে। সব মিলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে প্রত্যাশিত গতি আসেনি। যে কারণে জিডিপির প্রবৃদ্ধির হারের প্রাক্কলন কমানো হয়েছে।