আর্কাইভ
লগইন
হোম
ইনস্টাগ্রাম
আমাদের কনার গানে নাচলেন নোরা ফাতেহি
সম্প্রতি অন্তর্জালে প্রকাশিত হয়েছে সংগীতশিল্পী কনার নতুন গান ‘মেহেন্দি’। ঐ গানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এবার নাচে মাতলেন বলিউডের নোরা ফাতেহি। হালকা মেজাজে নাচতে দেখা যায় নোরাকে এবং তাকে সঙ্গ দেন সানজয়। গানটিতে সুর ও সংগীত করেছেন সানজয়, আর কনার সঙ্গে গানটি গেয়েছেন নিশ। নোরা ফাতেহির নাচের ভিডিওটি সানজয় ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘ওর হাতে মেহেন্দি।’ ভিডিওটি পোস্ট হওয়ার ২০ ঘণ্টার মধ্যে ইনস্টাগ্রামে পেয়েছে ১০ হাজারের বেশি রিঅ্যাক্ট। নোরা নিজেও মন্তব্যের ঘরে ভালোবাসার ইমোজি দিয়েছেন।
2025-12-17
বদনজর কী? এটা থেকে বাঁচতে যা করবেন
বদনজর কী? এটা থেকে বাঁচতে যা করবেন
2025-10-29
আমাদের সমাজে এমন অনেক বিষয় প্রচলিত আছে, যেগুলো নিয়ে নানা ভ্রান্ত ধারণা ও বিশ্বাস বিদ্যমান। এর মধ্যে অন্যতম হলো ‘বদনজর’। কখনও হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়া। কখনও ভালো ব্যবসা হঠাৎ মন্দা হওয়া। আবার কখনও সুখী পরিবারে অপ্রত্যাশিত অশান্তি দেখা, এই সবের পেছনে অনেকেই বলে, ‘নজর লেগেছে।’ আধুনিক যুক্তিবাদী মন হয়তো এটিকে হাস্যকর মনে করতে চাইবে, কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে বদনজর কোনো কুসংস্কার নয়। বরং এটি একটি প্রতিষ্ঠিত সত্য ও বাস্তবতা। বদনজর বা ‘আল-আইন’ হলো- এমন এক অদৃশ্য প্রভাব, যা কোনো হিংসুক বা অতিমাত্রায় আগ্রহী ব্যক্তির দৃষ্টি থেকে অন্যের প্রতি প্রেরিত হয় এবং তার জীবনে ক্ষতি করতে পারে। আজকের সময়ে, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে, যেখানে প্রতিটি মুহূর্তের সুখ, সাফল্য ও সৌন্দর্য যেন সকলের সামনে প্রদর্শনের বস্তু হয়ে দাড়িয়েছে। তাই বদনজরের প্রভাব আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। ছোট্ট ঈর্ষা, অনিচ্ছাকৃত আগ্রহ বা প্রশংসার দৃষ্টি, সবই বদনজরের মাধ্যমে ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই ইসলামি শিক্ষা আমাদের সতর্ক করে যে, আল্লাহর সাহায্য ও দোয়ার মাধ্যমে আমরা এই প্রভাব থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি।
কিশোর-কিশোরীরা যেসব কন্টেন্ট বেশি দেখে ইনস্টাগ্রামে
কিশোর-কিশোরীরা যেসব কন্টেন্ট বেশি দেখে ইনস্টাগ্রামে
2025-10-22
ডিজিটাল যুগে ইনস্টাগ্রামে কিশোর-কিশোরীরা খাবারজনিত মানসিক ব্যাধি-সম্পর্কিত কনটেন্ট ৩ গুণ বেশি দেখছে— এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে মেটার নিজস্ব এক গবেষণা প্রতিবেদনে। মেটার জরিপ অনুযায়ী, যেসব কিশোর-কিশোরী নিজেদের শরীর নিয়ে হতাশ, তারা ইনস্টাগ্রামে শরীরকেন্দ্রিক কনটেন্ট বেশি দেখছে। এসব পোস্টে দেহের নির্দিষ্ট অঙ্গ যেমন- বুক, উরু ও নিতম্বের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। গবেষণায় এমন সব ভয়াবহ কনটেন্টও পাওয়া গেছে, যেগুলোর মধ্যে ছিল অন্তর্বাস পরা অতিমাত্রায় রোগা নারীর ছবি, নিজের গলা কেটে ফেলা এক নারীর ছবি এবং কান্নারত এক চরিত্রের অঙ্কন— যার পাশে লেখা ছিল, ‘আমি কখনোই তুলনীয় নই’ ও ‘সব শেষ করে দাও’। এসব কনটেন্ট এতটাই সংবেদনশীল যে মেটার গবেষকরা সেগুলোতে ‘সেনসেটিভ কনটেন্ট’ লেবেল যুক্ত করতে বাধ্য হন।