আর্কাইভ
লগইন
হোম
প্রোটিন
যেসব খাবারে তারুণ্য ধরে রাখা সম্ভব হয়
আমাদের বয়স বাড়া স্বাভাবিক হলেও এর সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যাওয়া যা অনেকেরই পছন্দ নয়। মসৃণ ত্বক, ভালো শক্তি, শক্তিশালী রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা-এসব মিলিয়ে এখন ‘হেলদি এজিং’ একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবনধারা হয়ে উঠেছে। তারুণ্য ধরে রাখতে অনেকে নেন অ্যান্টি-এজিং চিকিৎসা, আবার অনেকেই ভরসা করেন অ্যান্টি-এজিং খাদ্যাভ্যাসে। বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, এই যাত্রা শুরু হয় রান্নাঘর থেকেই। ওয়েলনেস ইনফ্লুয়েন্সার জারিনা মানায়েনকোভা জানান, তার বয়স ৩৯ হলেও বায়োলজিক্যাল এজ মাত্র ২৫- এবং এর বড় কৃতিত্ব তার খাদ্যাভ্যাসের। যদিও জিন, ঘুম, স্কিনকেয়ার ও জীবনযাপনও গুরুত্বপূর্ণ, গবেষণা বলছে- নিয়মিত সুষম খাবার ত্বক, শক্তি, প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ এবং সামগ্রিক বার্ধক্যের ওপর বড় ভূমিকা রাখতে পারে। মানায়েনকোভা তার অ্যান্টি-এজিং ডায়েটে ৪ ধরনের খাবারকে বিশেষ গুরুত্ব দেন:
7 ঘন্টা আগে
যেসব খাবার খেলে দূর হবে প্রোটিন ও ফাইবারের ঘাটতি
যেসব খাবার খেলে দূর হবে প্রোটিন ও ফাইবারের ঘাটতি
2025-10-12
একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে প্রতি কেজি দেহের ওজনে ১ গ্রাম প্রোটিন খাওয়া উচিত। সেই মোতাবেক ব্যক্তির ওজন যদি ৮০ কেজি হয়, তাহলে ৮০ গ্রাম প্রোটিন খাওয়া উচিত। আবার একজন প্রাপ্তবয়স্কের দিনে অন্তত ৩০-৩৫ গ্রাম ফাইবার খাওয়া উচিত। আমাদের শরীরে প্রতিদিন কি প্রোটিন ও ফাইবার প্রবেশ করছে? হয়তো না। আমাদের শরীর ঠিক রাখতে প্রতিদিনের ডায়েটে প্রোটিনের পেছনে দৌড়াতে হচ্ছে। কিন্তু প্রোটিনের পেছনে দৌড়াতে গিয়ে অনেকেই ফাইবারকে গুরুত্ব দিতে পারেন না। অথচ পেটের সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি রক্তে শর্করা, কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ফাইবার। তবে প্রোটিনের চাহিদা মিটিয়েও ফাইবারের ঘাটতি সম্পন্ন করা যায়। এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা একইসঙ্গে প্রোটিন ও ফাইবারের চাহিদা পূরণ করতে পারে। এই যেমন- মসুর ডাল, ছোলা, কালো মোটর, রাজমা, মোটর ডাল প্রোটিন এবং ফাইবারের উৎস। চিয়া, তিসি, সূর্যমুখীর বীজ এবং বাদাম, আখরোট, কাঠবাদামের মধ্যেও প্রোটিন ও ফাইবার থাকে। এই খাবারগুলো কোনো সালাদের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। আবার স্ন্যাক হিসেবেও এ খাবারগুলো খাওয়া যায়।
দুপুরে খাবার না খেয়ে বাড়াচ্ছেন বড় বিপদ!
দুপুরে খাবার না খেয়ে বাড়াচ্ছেন বড় বিপদ!
2025-10-09
আমরা যদি প্রতিদিন দুপুরের খাবার সময়মতো না খাই তাহলে আমাদের শরীরে বড় ধরনের ক্ষতি হয়। প্রোটিন, ফাইবার ও স্বাস্থ্যকর চর্বি খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত। সময় কম থাকলে স্যুপ, ফল বা স্যান্ডউইচজাতীয় হালকা পুষ্টিকর খাবার খেয়ে নিন। আগে থেকেই দুপুরের খাবার কি খাবেন, তা পরিকল্পনা করে রাখা উচিত। ওজন কমাতে খাবার এড়িয়ে যাওয়া নয়, বরং প্রোটিন কন্ট্রোল ও সঠিক টাইমিং অনুসরণ জরুরি। মনে রাখবেন, নিয়মিত দুপুরের খাবার খাওয়ার অভ্যাস বাদ দেওয়া সাধারণ বিষয় মনে হলেও এটি ধীরে ধীরে শরীরের ভয়ানক ক্ষতির কারণ হতে পারে। হজমশক্তি থেকে শুরু করে হৃদযন্ত্র, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা এবং মস্তিষ্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ প্রভাবিত হয়। সে জন্য সচেতন হয়ে নিয়মিত স্বাস্থ্যকর উপাদানে দুপুরের খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। কারণ কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই দুপুরের খাবার সময়মতো খেতে পারেন না কিংবা কেউ কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে বাদ দিয়ে থাকেন। আবার অনেকেই ডায়েটের জন্য দুপুরের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকেন। মাঝে মধ্যে না খেয়ে থাকার কারণে কিছুটা উপকার মিললেও নিয়মিত দুপুরের খাবার বাদ দিলে শরীরের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। নিজেকে ফিট রাখার জন্যও কেউ কেউ নিয়ম করে প্রতিদিনই দুপুরের খাবার বাদ দেন। কিন্তু এভাবে খাবার বাদ দেওয়ার কারণে শরীরের যে ক্ষতি হয়, তা অনেকেই জানেন না। দুপুরে খাবার খাওয়া বাদ দিলে শরীরে যে ক্ষতি হয়, সে ব্যাপারে জেনে নিন।