আর্কাইভ
লগইন
হোম
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮ জন
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮ জন
দ্য নিউজ ডেস্ক
October 15, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
2 দিন আগে
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় সারাদেশে ৮৫৭ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আজ সোমবার (১৩ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৬৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৬ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৩৮ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৪৫ জন, খুলনা বিভাগে বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৯ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৬ জন, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭ জন ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬ জন রয়েছেন।
 সারাদেশে প্রথমবারের মতো টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু
সারাদেশে প্রথমবারের মতো টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু
3 দিন আগে
দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সারাদেশে টাইফয়েড প্রতিরোধে জাতীয় টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে। নয় মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী প্রায় ৫ কোটি শিশুকে এই টিকার আওতায় আনা হবে। আজ রোববার- (১২ অক্টোবর) সকালে ঢাকার আজিমপুরে স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানা কেন্দ্রে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। আগামী এক মাস ধরে সারাদেশে বিনামূল্যে ইনজেক্টেবল টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নূরজাহান বেগম বলেন, ‘আমাদের দেশে এখনও শিশুরা টাইফয়েডে মারা যায়, এটা লজ্জার। যেমন আমরা ডায়রিয়া ও রাতকানা প্রতিরোধে সফল হয়েছি, ইনশাআল্লাহ এবার টাইফয়েডও প্রতিরোধ করতে পারব।’ তিনি আরও বলেন, ‘রোগ প্রতিরোধ এখন আমাদের সরকারের সবচেয়ে বড় অগ্রাধিকার। যত বেশি মানুষ, বিশেষ করে শিশুদের টিকার আওতায় আনা যাবে, তত কমবে হাসপাতালের ভিড় ও চাপ। টাইফয়েড এমন একটি রোগ, যা সচেতনতা ও টিকাদানের মাধ্যমে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। আমরা যদি এই কর্মসূচির মাধ্যমে প্রতিটি শিশুর কাছে টিকা পৌঁছে দিতে পারি, তাহলে টাইফয়েডে মৃত্যুর ঘটনা কার্যত বন্ধ করা যাবে। এতে আমাদের জনস্বাস্থ্য আরও শক্তিশালী হবে।’