আমাদের প্রতিদিনের কিছু অভ্যাস ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে বলে দাবি গবেষকদের। সম্প্রতি প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেনে বলা হয়েছে, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া, দীর্ঘ সময় বসে থাকা, শরীরচর্চা না করার অভ্যাস লিভার সমস্যার মূল কারণ। বাংলাদেশে প্রতিবছর লিভার ক্যানসারে আক্রান্ত রোগির সংখ্যা দিন দিন বাড়ছেই।  আসুন আমরা জেনে নেই কোন ৩টি অভ্যাস ক্যানসারের জন্য দায়ী?

সাধারণত: ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের চিকিৎসায় অ্যান্টি-বায়োটিক ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কিন্তু অপব্যবহার কিংবা ভুল ব্যবহারের কারণে অনেক ব্যাকটেরিয়া এই ওষুধগুলোর বিরুদ্ধে প্রতিরোধী হয়ে ওঠে। এছাড়া অনেক অ্যান্টি-বায়োটিক ব্যবহারে রয়েছে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও। তাই ওষুধের প্রাকৃতিক বিকল্পগুলোর ব্যাপারে এখন আগ্রহী হয়ে উঠছেন স্বাস্থ্যসচেতনরা।  আবার অনেক ঘরোয়া প্রতিকার ও খাবার রয়েছে, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টি-বায়োটিক হিসেবে কাজ করে। এই প্রাকৃতিক অ্যান্টি-বায়োটিকগুলো প্রদাহ কমিয়ে আনবে এবং ভালো প্রতিরক্ষামূলক ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি বাড়াবে। তাই এবার জেনে নেয়া যাক- প্রাকৃতিক অ্যান্টি-বায়োটিক হিসাবে কাজ করে কোন কোন খাবার।

ধাপে ধাপে দায়িত্ববোধ শেখাতে হবে শিশুকে। বাবা-মা সন্তানকে বড় করতে গিয়ে অনেক সময় কড়া শাসনের মধ্যে রাখেন। এটা কিন্তু উচিত না অনেক সময় শিশু কথা না শুনলে বা পড়াশোনা না করলে মা-বাবার ধমক শুনতে হয়। কিন্তু এ শাসন কি শিশুদের জন্য আদৌ ভালো কিছু বয়ে আনে? ভোরে ঘুম থেকে না উঠলে মায়ের বকুনিও খেতে হয় সন্তানকে। আবার সন্তানকে নিয়ম শেখাতে গিয়ে অনেক অভিভাবক পড়াশোনা ও সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার নিয়মও বাতলে দেন।

লবঙ্গ শুধু মশলা নয়, এটি রোগ প্রতিরোধ ও নিরাময়ে কার্যকর একটি প্রাকৃতিক ওষুধও বটে। লবঙ্গে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ভিটামিন কে, ও প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ। ম্যাঙ্গানিজ মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং হাড় শক্ত রাখতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন আহারের পর দুটি লবঙ্গ খেলে অনেক স্বাস্থ্য উপকার পাওয়া যায়।