আর্কাইভ
লগইন
হোম
বাইকের তেল শেষ হয়ে আসছে যেভাবে বুঝবেন
বাইকের তেল শেষ হয়ে আসছে যেভাবে বুঝবেন
দ্য নিউজ ডেস্ক
May 13, 2025
শেয়ার
বাইকের তেল শেষ হয়ে আসছে যেভাবে বুঝবেন
মন্তব্য

কোন মন্তব্য নেই।

সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
বাইকের রিজার্ভ ট্যাংকে কত লিটার জ্বালানি থাকে?
বাইকের রিজার্ভ ট্যাংকে কত লিটার জ্বালানি থাকে?
20 ঘন্টা আগে
প্রতিটি বাইক বা মোটরসাইকেলের জ্বালানি ট্যাংকের একটি নির্দিষ্ট অংশ ‘রিজার্ভ’ হিসাবে সংরক্ষিত থাকে। মূল ট্যাংকের জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে এ রিজার্ভ অংশের জ্বালানির সাহায্যে বাইক আরও কিছু দূর চালানো সম্ভব হয়, যা চালককে নিকটস্থ ফুয়েল স্টেশনে পৌঁছাতে সহায়তা করে। বাইকের ধরন ও মডেলভেদে রিজার্ভে থাকা জ্বালানির পরিমাণ ভিন্ন হয়ে থাকে। সাধারণত: এইসব মাত্রাগুলো দেখা যায়- ১০০-১২৫ সিসি বাইক: প্রায় ১.০ থেকে ১.৫ লিটার, ১৫০-২০০ সিসি বাইক: প্রায় ১.৫ থেকে ২.০ লিটার, ২০০ সিসির ওপরের বাইক: প্রায় ২.০ লিটার বা তার কিছু বেশি। এছাড়াও আধুনিক কিছু বাইকে ইলেকট্রনিক ফুয়েল ইঞ্জেকশন (EFI) প্রযুক্তি ব্যবহৃত হওয়ায় সেখানে আলাদা করে রিজার্ভ সিস্টেম থাকে না।
ব্ল্যাক কফি পানে ১০ মহা উপকার
ব্ল্যাক কফি পানে ১০ মহা উপকার
2 দিন আগে
নানা পুষ্টিগুণ এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ ব্ল্যাক কফির স্বাস্থ্য উপকারিতার তালিকা বেশ লম্বা। আসুন জেনে নেওয়া যাক, নিয়মিত ব্ল্যাক কফি পানের ১০ উপকারিতা- (১) ব্ল্যাক কফি পানে স্মৃতিশক্তি বাড়ে বয়স ‍বাড়লে আমাদের মস্তিষ্কের দক্ষতা হ্রাস পায়। মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখতে সকালে ব্ল্যাক কফি পান করতে হবে। এতে মস্তিষ্কের স্মৃতি শক্তি ও কার্যকারিতা বাড়বে। ব্যায়ামের সময় পারফরম্যান্স উন্নত করে ব্ল্যাক কফির সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে- এটি আপনার শারীরিক পারফরম্যান্সকে দারুণভাবে উন্নত করে এবং একটি ওয়ার্কআউট করার সময় শতভাগ অ্যাক্টিভ থাকতে সহায়তা করে। এই কারণেই জিমের প্রশিক্ষকরা ব্যায়াম করতে আসার আগে ব্ল্যাক কফি খেতে বলেন।
বাচ্চার মুখে রুচি ফেরাতে যা করবেন
বাচ্চার মুখে রুচি ফেরাতে যা করবেন
4 দিন আগে
এই চলতি মৌসুমে কখনো ঠান্ডা, আবার ভ্যাপসা গরম। আবহাওয়ার এ খেলায় শিশুদের জ্বর, সর্দি-কাশি লেগেই আছে। এ সময়ে অধিকাংশ শিশু খেতে চায় না, তার ওপরে অসুস্থতার কারণে খাবারে অরুচি হয়। কিন্তু খেতে না পারলে পুষ্টিহীন শরীর রোগের সঙ্গে লড়াই করার শক্তিও পায় না। তাই শিশু সন্তানের খাবারের দিকে নজর দিতে হবে। এদিকে পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, ২ থেকে ৩ বছরের শিশুকে প্রতিদিন ১০৫০ ক্যালরি লাগে। আবার ৪ থেকে ৬ বছরের শিশুর প্রতিদিন ১২৫০ ক্যালরি প্রয়োজন। এ বয়সের শিশুর স্বাভাবিক ওজন ১৬ থেকে ২০ কেজি। আর ৩ বছরের নিচে হলে শিশুর স্বাভাবিক ওজন ১২ থেকে ১৪ কেজি। শিশুর ওজনের চেয়ে কম হলে, পুষ্টিগুণের সঙ্গে এমন খাবার দিতে হবে, যা ওজনও বাড়াতে সাহায্য করবে। অর্ধেক ডিম, ২৫ গ্রাম মাছ ও ২০০ মিলিলিটার দুধ খেলেই দেড় থেকে ৩ বছরের বাচ্চা প্রোটিন পেতে পারে। কিন্তু অসুখের পর-পরই মুখের রুচি ফেরাতে খাবারের তালিকায় পরিবর্তন আনতে হবে।