আর্কাইভ
লগইন
হোম
নিজেদেরকে অসহায় বলে প্লট নেন শেখ রেহেনা-ববি-আজমিনা
নিজেদেরকে অসহায় বলে প্লট নেন শেখ রেহেনা-ববি-আজমিনা
দ্য নিউজ ডেস্ক
August 28, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতি: রাজউক কর্মকর্তা আত্মসমর্পণ করেও ফিরে গেলেন
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতি: রাজউক কর্মকর্তা আত্মসমর্পণ করেও ফিরে গেলেন
6 ঘন্টা আগে
ঢাকার পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দে জালিয়াতির ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে করা দুদকের ৩ মামলায় সাবেক সদস্য (স্টেট ও ভূমি) রাজউক কর্মকর্তা মোহাম্মদ খুরশীদ আলম আত্মসমর্পণের দরখাস্ত দিয়েও ফিরে গেছেন। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে এই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য রয়েছে। এদিন মামলার এজাহারভুক্ত ৫ নম্বর আসামি খুরশীদ আলমের পক্ষে আইনজীবী আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন জমা দেন। তবে বিচারক এজলাসে ওঠার আগেই তিনি আদালত এলাকা ত্যাগ করে চলে যান।
সকল জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা
সকল জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা
1 দিন আগে
ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলাগুলোর দ্রুত নিষ্পত্তির করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকীর স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তি আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সব চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে কর্মরত ম্যাজিস্ট্রেটরা নির্দিষ্ট আমলী এলাকার অপরাধসমূহ আমলে গ্রহণ করেন এবং সংশ্লিষ্ট চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের পাঠানো মামলাগুলোর বিচার করে থাকেন। আমলে নেওয়ার পাশাপাশি একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশের তদন্ত তদারকি, তদন্তে সহায়তা, জামিন শুনানি, রিমান্ড শুনানি, বিভিন্ন বিশেষায়িত আইনের অধীনে সামারি কোর্ট পরিচালনা, অ্যাফিডেভিট সম্পাদনাসহ নানাবিধ কাজ করে থাকেন। আমলি আদালতের বিভিন্ন কর্ম ব্যস্ততার কারণে সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটরা দৈনিক কর্মঘণ্টার মধ্যে তার বিচারিক কাজে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারেন না। বিধায় সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন করা আবশ্যক।
‘বাফুফের অনুরোধে’ দেশ ছাড়ার অনুমতি পেলেন কাজী সালাহউদ্দিন
‘বাফুফের অনুরোধে’ দেশ ছাড়ার অনুমতি পেলেন কাজী সালাহউদ্দিন
1 দিন আগে
দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ফ‍্যাসিস্টের দুই দোসরের মধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন পালিয়ে গেলেও রয়ে গেছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাবেক সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিন। গত বছরের ০৫ আগস্টের পর সালাহউদ্দিন দেশ ছেড়ে যাবার নানা উপায় খুঁজছিলেন। কিন্তু হালে পানি পাননি। অবশেষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সালাহউদ্দিন ও তার সহযোগী বাফুফের সদস্য মাহফুজা আক্তার কিরণের বিদেশ ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা প্রত‍্যাহার করেছে। ‘এইতো আপার কাছ থেকে আসলাম’। ‘আপা ফোন করেছিলেন। কালকেই যেতে বললেন’- এভাবেই বিভিন্ন সময়ে নিজেকে জাহির করতেন কাজী সালাহউদ্দিন। আর সালাহউদ্দিনের এই ‘আপা’ অন্য কেউ নন, খোদ ফ্যাসিস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিগত ২০০৮ সালের শেষ দিকে বাফুফের সভাপতি হয়ে শেখ হাসিনার পতনের পর পর্যন্ত গদি দখলে রেখেছিলেন সালাহউদ্দিন। শুধু শেখ হাসিনাই নয়, সালাহউদ্দিনের দহরম মহরম ছিল শেখ রেহানার ছেলে ববি সিদ্দিকীর সঙ্গেও। ববি সিদ্দিকীর আশ্রয় প্রশ্রয়েই ফুটবলাঙ্গণ তথা ক্রীড়াঙ্গণে একজন দানবে পরিণত হয়েছিলেন সালাহউদ্দিন। গত বছর ০৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর টেলিফোনে তার খোঁজ-খবর রাখতেন সালাহউদ্দিন। এখন আর টেলিফোনে নয়, শেখ হাসিনার সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাতের জন্য উন্মুখ হয়ে আছেন ফুটবলের এই দুর্নীতিবাজ সম্রাট।