আর্কাইভ
লগইন
হোম
‘গণ-অভ্যুত্থানের পর আবার ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে’ : আ স ম আবদুর রব
‘গণ-অভ্যুত্থানের পর আবার ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে’ : আ স ম আবদুর রব
দ্য নিউজ ডেস্ক
আগস্ট ২৩, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
আরেকটা গণঅভ্যুত্থান হলেও হতে পারে ভবিষ্যতে: রাশেদ খান
আরেকটা গণঅভ্যুত্থান হলেও হতে পারে ভবিষ্যতে: রাশেদ খান
15 ঘন্টা আগে
এই রাষ্ট্রের গুণগত পরিবর্তনের জন্য ভবিষ্যতে আরেকটা গণঅভ্যুত্থান হলেও হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন গণ-অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তার দাবি,ঐ গণঅভ্যুত্থানের পর বয়স্ক উপদেষ্টাদের সেইফ এক্সিটের প্রয়োজন পড়বে না। তখন সেইফ এক্সিট খুঁজতে হবে এখনকার কতিপয় নেতৃত্বকে, যারা প্রতিনিয়ত ভুল করছে। আজ বুধবার (০৮ অক্টোবর) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এমন্তব্য করেন রাশেদ খান। তিনি বলেন, আমি মনে করি না বয়স্ক উপদেষ্টারা দুর্নীতি করেছে। এমন তথ্যও শোনা যায় না। মূলত তাদের রাষ্ট্র পরিচালনায় অনভিজ্ঞতা ও রাজনৈতিক জ্ঞান না থাকার কারণে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সরকারের পার্ট হয়েও তারা কিছু করতে পারেনি। তাদের গণ-অভ্যুত্থানেও কোনো ভূমিকা নাই, হাসিনার বিরুদ্ধেও কখনো রাজপথে নামেনি। এই বয়স্ক মানুষগুলোকে প্রলোভন দেখিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা বানিয়ে ছাত্রনেতারা ভুল করেছেন বলেও মন্তব্য করেন রাশেদ খান।
‘সেফ এক্সিট’- এর বিষয়টি নাহিদকেই পরিষ্কার করতে হবে: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
‘সেফ এক্সিট’- এর বিষয়টি নাহিদকেই পরিষ্কার করতে হবে: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
15 ঘন্টা আগে
কোনো কোনো উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতায় গিয়ে ‘সেফ এক্সিট’ চাইছেন বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের মন্তব্য প্রসঙ্গে পরিবেশ এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, এই বিষয়গুলো নাহিদকেই পরিষ্কার করতে হবে। নিজের অবস্থান জানিয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমি একদম কোনো ‘এক্সিট’ খুঁজছি না, দেশেই ছিলাম, এর আগেও বহু ঝড়-ঝঞ্ঝা এসছে। ওসব ঝড়-ঝঞ্ঝা প্রতিহত করে দেশে থেকেছি। বাকিটা জীবনও বাংলাদেশেই কাটিয়ে যাব আপনাদের সঙ্গে, ইনশাল্লাহ। আজ বুধবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে সচিবালয়ে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এই কথা বলেন।
ট্রাম্পের আমেরিকায় বিশ্বকাপ: ‘সবাইকে স্বাগতম’
ট্রাম্পের আমেরিকায় বিশ্বকাপ: ‘সবাইকে স্বাগতম’
1 দিন আগে
জিয়ান্নি ইনফান্তিনো (ফিফার সভাপতি) বারবার জোর দিয়ে বলেছেন, আগামী গ্রীষ্মে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিতব্য পুরুষ বিশ্বকাপে ‘সারা বিশ্বকে স্বাগত জানানো হবে’। কিন্তু টুর্নামেন্ট শুরুর সময় যত ঘনিয়ে আসছে, আয়োজক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র আসলেই কতটা অতিথিপরায়ণ হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন ততই জোরালো হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক সহিংসতা, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক প্রধান শহরগুলোতে সেনা মোতায়েন এবং অভিবাসন বিষয়ে কট্টর অবস্থান; সব মিলিয়ে বিশ্বকাপের প্রধান আয়োজক দেশটি এখন বিভেদ ও অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সমর্থকদের ভ্রমণ পরিকল্পনায় এই বিষয়গুলো গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।