আপনি বর্তমানে কি করছেন, মনের কি অবস্থা কিংবা কোথায় যাচ্ছেন—বন্ধুদের তা জানাতে কে না চায়। তাই ইনস্টাগ্রাম হল তার জন্য বড় মাধ্যম। তবে স্টোরিতে সেসব ছবি ও ভিডিও শেয়ার করে বিড়ম্বনায় পড়ছেন অনেকে। স্টোরিতে দেওয়া ভিডিও সরাসরি সেভ হয় ফোনের গ্যালারিতে। যথেষ্ট বিরক্তির কারণ এটি। দেখা যায়, একই ছবি বা ভিডিওর কয়েকটি কপি হয়ে যাচ্ছে। তা ডিলিট করতেও বাড়তি হ্যাপা। তাছাড়া ফোনের স্পেস ভরে যাওয়ার ব্যাপারতো থাকেই। যদি চান তবে এই অপ্রয়োজনীয় ফাইল আর গ্যালারিতে জমা হবে না। এরজন্য অবশ্য একটি অপশন বন্ধ করে দিতে হবে।

এই নতুন প্রজন্মের অনেকেই সঙ্গী খোঁজার ক্ষেত্রে ডেটিং অ্যাপের ওপর ভরসা করছেন। আর মনের মানুষ খোঁজার চাহিদায়, ডেটিং অ্যাপগুলোর জনপ্রিয়তাও কিন্তু আকাশছোঁয়া। অনলাইনে মনের মতো সঙ্গী পাওয়া যায় কিনা, তা আলোচনা সাপেক্ষ বিষয়। তবে ডেটিং অ্যাপে পরিচয়ের পরে প্রেমের জোয়ারে ভেসে গিয়ে প্রতারণার শিকার হতে হয়েছে, এমন উদাহরণ অনেক রয়েছে আমাদের সমাজে।

প্রচলিত একটা কথা প্রায়ই ফলে যাচ্ছে, অনলাইনে কিচ্ছুর বিশ্বাস নাই৷ যা কিছু অনলাইন, তা যেন কখনোই ব্যক্তিগত না। এই যেমন ধরুণ, গুগল ক্যালেন্ডারে সব তারিখ সেট করে রেখেছেন—কবে কি করবেন, কোথায় যাবেন। ঐ রিমাইন্ডার তারিখগুলো জেনে গেল হ্যাকাররা। এটাই হচ্ছে বর্তমানে। সাধারণ এই অ্যাপকে মাধ্যম করে আরও অনেক তথ্য তাদের হাতে চলে যাবে। ডিভাইসের তথ্য চুরি করার জন্যই হ্যাকাররা এটা করছে। এর জন্য তারা অবশ্য একটি ভয়ংকর ম্যালওয়্যার তৈরি করেছে। নাম TOUGHPROGRESS।

ঘুরতে গিয়ে হোটেল বা রিসোর্টে থাকার সময় অনেকেই হয়রানির শিকার হচ্ছেন গোপন ক্যামেরার কারণে। স্পা সেন্টার, পাবলিক টয়লেট, ট্রায়াল রুম কিংবা হোটেল রুম—এইসব জায়গায় গোপনে ক্যামেরা লাগানোর ঘটনা এখন আর নতুন কিছু নয়। অসাধু ব্যক্তিরা প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে নানা উদ্দেশ্যে এমন কাজ করে থাকে। তবে একটু সচেতনতা আর বুদ্ধিমত্তা থাকলে লুকানো ক্যামেরা খুঁজে বের করাও সম্ভব। জেনে নিন এমন ছয়টি সহজ উপায়: