আর্কাইভ
লগইন
হোম
জাতিসংঘ মহাসচিব
ভারতের পাশে ইসরাইল, পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক!
পাকিস্তান ও তার অধ্যুষিত কাশ্মীরে অবস্থিত ৯টি স্থাপনায় ভারতের বিমান হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই প্রকাশ্যে এলো ইসরাইলের সমর্থন। ভারত এই অভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’।আজ বুধবার (০৭ মে) এক্স-এ এক বার্তায় ভারতে নিযুক্ত ইসরাইলের রাষ্ট্রদূত রেউভেন আজার বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের জানা উচিত, তাদের জঘন্য অপরাধের জন্য কোনো নিরাপদ আশ্রয় নেই। ইসরাইল ভারতের আত্মরক্ষার অধিকারকে সমর্থন করে।’
4 দিন আগে
প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন
প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন
2025-03-15
প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতার করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং সফররত জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার (১৪ মার্চ) সন্ধ্যায় কক্সবাজারের উখিয়ায় শরণার্থী শিবিরে তারা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতারে অংশ নেন। এর পূর্বে তারা সেখানে ভিন্ন ভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণ করেন।   দুপুরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস কক্সবাজার যান। দুপুর ১২টা ৪৮ মিনিটের দিকে তাদের বহনকারী বিমানের চার্টার্ড ফ্লাইটটি কক্সবাজার বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম।
মিয়ানমারই তাদের মাতৃভূমি, বৈশ্বিক সমর্থন তাদের প্রয়োজন: জাতিসংঘ মহাসচিব
মিয়ানমারই তাদের মাতৃভূমি, বৈশ্বিক সমর্থন তাদের প্রয়োজন: জাতিসংঘ মহাসচিব
2025-03-15
মিয়ানমার থেকে বিতারিত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত যাওয়ার বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার (১৪ মার্চ) বিকেলে তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির ঘুরে দেখে সাংবাদিকদের সামনে ব্রিফিংকালে এ আহ্বান জানান। পরে তিনি সেখানে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতারে অংশ নেন।   জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, পবিত্র রমজান মাসে আমি সংহতির বার্তা নিয়ে কক্সবাজারে এসেছি। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি সংহতি জানাই। আর তাদের উদারভাবে আশ্রয় দেওয়া বাংলাদেশি জনগণের প্রতিও আমার সংহতি রইল।   ‘আমি এখানে এসেছি শুধু তাদের দুর্দশার কথা তুলে ধরার জন্য নয়, বরং তাদের সম্ভাবনার ওপর বৈশ্বিক দৃষ্টি আকর্ষণে করতেও। এখানে বসবাসকারী ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী আত্মসম্মানবোধ-সম্পন্ন। তারা সংগ্রামী। বৈশ্বিক সমর্থন তাদের প্রয়োজন। ’