আর্কাইভ
লগইন
হোম
মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ টঙ্গীতে
মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ টঙ্গীতে
দ্য নিউজ ডেস্ক
May 04, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
মাইক ভাড়া করে গালমন্দ করা ভাইরাল রাব্বি পেলেন ২ লাখ টাকা
মাইক ভাড়া করে গালমন্দ করা ভাইরাল রাব্বি পেলেন ২ লাখ টাকা
23 ঘন্টা আগে
অবশেষে মাইক ভাড়া করে অটোরিকশা নিয়ে ঘুরে এলাকাবাসীকে অশ্লীল গালমন্দ করাই আশীর্বাদ হয়ে দেখা দিল রাব্বির। মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে এই ঘটনা ভাইরাল হয়ে ওঠার পর পূরণ হলো ব্যাংক ঋণ পাওয়া ও বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে দুই লাখ টাকা ঋণের চেক হাতে পাওয়ায় আগামী বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন তিনি। এজন্য সবার দোয়া ও ভালোবাসা চেয়েছেন রাব্বি। আবার ক্ষমাও চেয়েছেন অশ্লীল ভাষায় ক্ষোভ প্রকাশ করার জন্য। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের চেকটি হাতে পাওয়ার পর রাব্বি তার নিজ ফেসবুক পোস্টে লেখেন, অবশেষে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে ২ লাখ টাকা পেয়েছি। ধন্যবাদ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংককে। আপনারা যদি সাপোর্ট না করতেন তাহলে আমি মনে হয় টাকাটা পেতাম না-ধন্যবাদ সবাইকে।
ভৈরব জেলার দাবিতে দেড় ঘণ্টা রেল আটকে রাখল ছাত্র-জনতা
ভৈরব জেলার দাবিতে দেড় ঘণ্টা রেল আটকে রাখল ছাত্র-জনতা
1 দিন আগে
দেশের ৬৫ তম জেলা হিসেবে ভৈরবকে ঘোষণার দাবিতে রেলস্টেশনে ছাত্র-জনতা একটি আন্তঃনগর ট্রেন অবরোধ করে প্রায় দেড়ঘণ্টা আটকে রাখে। আজ সোমবার (২৭ অক্টোবর) সকাল ১০.২৩ মিনিটে নোয়াখালী-ঢাকাগামী আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনে প্রবেশ করলে জেলার দাবিতে আন্দোলনকারীরা লাল সালু কাপড় দেখিয়ে ট্রেনটি দাঁড় করায়। ভৈরব স্টেশনে ট্রেনটির কোন বিরতি ছিল না। কিন্তু স্টেশনে রেললাইনের ওপর শতশত লোকজন দাঁড়িয়ে থাকা ও কয়েকটি লাল সালু কাপড় ছাত্র-জনতার হাতে দেখে ট্রেনটি থামাতে বাধ্য হন লোকো পাইলট। এই সময় ছাত্ররা ট্রেনের ইঞ্জিনের উপর উঠে স্লোগান দিতে থাকে ‘ভৈরব জেলা চাই’। ঘটনার সময় রেলওয়ে পুলিশ ও স্টেশনের নিরাপত্তা কর্মীরা অসহায় হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। এছাড়া স্টেশনের বাইরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করলেও তারা ভিতরে প্রবেশ করতে দেখা যায়নি। ট্রেনটি আটকা পড়ার কারনে ট্রেনের যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়ে ছিলেন দেড় ঘণ্টা।
ঢ্যাঁড়শ গাছ থেকে ‘পাটের আঁশ’ উৎপাদন
ঢ্যাঁড়শ গাছ থেকে ‘পাটের আঁশ’ উৎপাদন
2 দিন আগে
সবজি ঢ্যাঁড়শ গাছ থেকে পাটের মতো আঁশ উৎপাদন করেছেন কৃষক আব্দুল মোতালিব। তিনি ময়মনসিংহের গৌরীপুর পৌর শহরের সতিষা গ্রামের মৃত আব্দুল মান্নানের (মুন্নাছ) ছেলে। সেই আঁশ দেখার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে উৎসুক মানুষ ভিড় করছেন তার বাড়িতে। পাটের চেয়েও শক্ত, সুন্দর হওয়ায় কৃষকদের মাঝে এ আঁশ ব্যবহার ও বিক্রি করে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। কৃষিবিদরা বলছেন, এর মাধ্যমে দেশে ‘ঢ্যাঁড়শের আঁশ’ উৎপাদন এবং কৃষিকাজে ব্যবহারের সূচনা হলো। আব্দুল মোতালিব একজন বর্গাচাষি। তিনি বলেন, মাত্র এক শতাংশ জমিতে ১২০-১৩০টি ঢ্যাঁড়শ বীজ লাগাই। শতাধিক গাছ বড় হয়। প্রায় ৩৫ কেজি ঢ্যাঁড়শ হয়। ভারি বর্ষণের কারণে জমিতে পানি জমে গেলে গাছগুলো মরে যায়। প্রতিবেশী মফিজ উদ্দিন চাচার সঙ্গে কথা বলে লম্বা ও পুষ্ট গাছগুলো পাটের মতো ৭ দিন পানিতে ডুবিয়ে রাখি (জাগ দিই)। এরপর ঢ্যাঁড়শ গাছের ছাল পচে পাটের আঁশের মতো আঁশ ছাড়িয়ে রোদে শুকাই। আব্দুল মোতালিব আরও বলেন, এখন তো দেখি ঢ্যাঁড়শের আঁশ পাটের আঁশের চেয়েও সুন্দর হয়েছে। ৮-৯ ফুট লম্বা হওয়ায় প্রতিটি গাছে অনেক আঁশও পাওয়া গেছে। দড়ি বা পাটজাতীয় পণ্য তৈরিতেও ব্যবহার করা যায়। অনেক শক্তিশালী। এই আঁশের তৈরি রশি নিয়ে আমরা অনেকেই টানাটানি করেছি, ছেঁড়া যায়নি। ফলে পাটের আঁশের মতো ঢ্যাঁড়শের আঁশও বাজারজাত করা সম্ভব।
রাজশাহীতে পদ্মায় দেখা মিলল বিলুপ্ত মিঠা পানির কুমিরের
রাজশাহীতে পদ্মায় দেখা মিলল বিলুপ্ত মিঠা পানির কুমিরের
6 দিন আগে
রাজশাহীর পদ্মায় ছোট-বড় একাধিক কুমিরের দেখা মিলেছে। এর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক একটি কুমিরের ছবি তুলেছেন এক দম্পতি। আর ছোট একাধিক কুমির দেখেছেন নদীতে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেরা। তারা অবশ্য ছবি তুলতে পারেননি। এই অবস্থায় নদীতে গোসল করা থেকে বিরত থাকতে এলাকায় মাইকিংসহ নানা নির্দেশনা সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করেছে বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ। পদ্মার চরে গত ১৬ অক্টোবর বিকালে পাখির ছবি তুলতে যান ইমরুল কায়েস ও উম্মে খাদিজা ইভা দম্পতি। তারা পাখির বদলে কুমিরের ছবি নিয়ে বাড়ি ফেরেন। ষাটবিঘা চরের রাজু আহাম্মেদ গরু চরাতে গিয়ে প্রথম কুমিরটি দেখতে পান। ঐ দম্পতি যে কুমিরের ছবি তোলেন, সেটি প্রকৃতি সংরক্ষণবিষয়ক সংস্থাগুলোর জোট আইইউসিএন বাংলাদেশে বিলুপ্ত শ্রেণির হিসাবে ঘোষণা করেছে। নতুন করে এই কুমিরের দেখা পাওয়া গেছে।