আমাদের অনেকেরই প্রিয় ফল খেজুর। আমাদের দেশে যদিও উপলক্ষ্য ছাড়া খেজুর তেমন একটা খাওয়া হয় না। খেজুরে রয়েছে উচ্চমানের লোহা ও ফ্লোরিন। ভিটামিন ও খনিজের উৎস এই ফলটি প্রতিদিন খেয়ে কমাতে পারেন কোলেস্টেরলের মাত্রা ও প্রতিরোধ করতে পারেন নানারকম অসুখ-বিসুখ। বিশেষজ্ঞদের মতে, মিষ্টি স্বাদের এ ফলটিতে ফ্যাটের পরিমাণ কম বলে এটি কোলেস্টেরল কমায়। এতে রয়েছে প্রোটিন, ডায়েট্রি ফাইবার, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫ ও ভিটামিন এ। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র ৩টি খেজুর খেয়ে বিভিন্ন প্রকার শারীরিক সমস্যা কাটানো সম্ভব। এড়ানো সম্ভব প্রসবকালীন ঝুঁকির মাত্রা।

সারা বিশ্বে প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছে এবং মারাও যাচ্ছে। ক্যানসার যেন এখন ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছেন। দেখা যায়, ৭১৪ রোগীর ওপর চালানো পরীক্ষায় ৩৬৩ জনকে পেমব্রোলিজুম্যাব দেওয়ার পর প্রচলিত চিকিৎসা দেওয়া হয়। বাকি ৩৫১ জনকে শুধু প্রচলিত চিকিৎসা— টিউমার অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচারের পর রেডিওথেরাপি, মাঝে মাঝে কেমোথেরাপি দেওয়া হয়। আর মাথা ও ঘাড়ের ক্যানসারের প্রচলিত চিকিৎসা গত ২০ বছরেওে বদলায়নি। এসব রোগীর অধিকাংশই ৫ বছরও বাঁচে না।

বাংলাদেশের যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে এইচআইভি (এইডস) আক্রান্ত এক গর্ভবতী নারীর সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে একটি পুত্রসন্তানের জন্ম হয়েছে। গতকাল রোববার (০১ জুন) সিজারিয়ান অপারেশন করে দুপুর ১২টার দিকে তা সফলভাবে সম্পন্ন হয়। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গাইনি বিভাগের কনসালট্যান্ট ডা. ইয়াসমিন আক্তারের নেতৃত্বে ৭ সদস্যের একটি বিশেষ মেডিকেল টিম এই অপারেশন পরিচালনা করেন।

পরিবারে কারও ডায়াবেটিস থাকলে সেখানে ছোট সদস্যদেরও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থেকেই যায়। আর তাই এক্ষেত্রে পরিবারের ছোটদের প্রতি বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা সকলেরই প্রয়োজন। চিকিৎসকদের মতে, বর্তমান সময়ের খাদ্যাভ্যাস বা অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য শিশুদের মধ্যে এই রোগের ঝুঁকি বাড়ছে। ছোটবেলা থেকে ওবেসিটির সমস্যা থাকলে পরে গিয়ে দেখা যাচ্ছে শিশুর ডায়াবেটিস। এজন্য শুরু থেকেই প্রতিরোধ করা জরুরি।