চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়াম। চলমান রয়েছে বিভিন্ন সংস্কার ও নির্মাণ কাজ। আর সেখানেই হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের দ্বিতীয় টেস্ট। সমর্থকদের নিরাপত্তার স্বার্থে ম্যাচটি তাই দর্শকশূন্য মাঠে আয়োজনের কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান।
আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) জানিয়েছে এই খবর। আগামী ৩০ অগাস্ট শুরু দুই দলের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। প্রথম টেস্ট শুরু ২১ অগাস্ট, রাওয়ালপিন্ডিতে।
বিবৃতিতে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড জানায়- “ক্রিকেটে আমাদের উৎসাহী দর্শকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা সম্পর্কে আমরা অবগত। তারা খেলোয়াড়দের অনুপ্রেরণা জোগায়। তবে সমর্থকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তাই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। সাবধানতার সঙ্গে বিকল্প বিবেচনা করার পরে, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো ফাঁকা স্টেডিয়ামের সামনে দ্বিতীয় টেস্ট আয়োজন করা।”
করাচি টেস্টের টিকেট বিক্রি তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে পিসিবি। যারা এরই মধ্যেই টিকেট কিনে ফেলেছেন, তাদের অর্থ ফিরিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বোর্ড।
১৯৯৬ বিশ্বকাপের পর পাকিস্তানে আইসিসির আরও কোনো প্রতিযোগিতা হয়নি। লম্বা সময় পর তাদের সামনে সেই সুযোগ এসেছে। ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবে পাকিস্তানে। এজন্য নিজেদের সব দিক থেকে প্রস্তুত রাখতে চায় তারা। আর তাই নতুন করে সাজানো হচ্ছে স্টেডিয়ামগুলো।