আর্কাইভ
লগইন
হোম
অফিসে বসেই কাজ করতে হলে হার্টের যত্ন নিবেন যেভাবে
অফিসে বসেই কাজ করতে হলে হার্টের যত্ন নিবেন যেভাবে
দ্য নিউজ ডেস্ক
নভেম্বর ০৩, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
সুপারফুডের রাজা হিসেবে মিষ্টি কুমড়ার যতোসব পুষ্টিগুণ
সুপারফুডের রাজা হিসেবে মিষ্টি কুমড়ার যতোসব পুষ্টিগুণ
1 দিন আগে
এবারে হ্যালোইনের উৎসব শেষ হলেও পুষ্টিবিদরা সতর্ক করেছেন, এখনো ভেজিটেবল হিসেবে মিষ্টি কুমড়া আমাদের খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত। শুধু সাজসজ্জার জন্য নয়, বরং এটি শরীরের জন্য এক বিশেষ সুপারফুড। মিষ্টি কুমড়ার উজ্জ্বল কমলা রঙের মাংসের মধ্যে লুকিয়ে আছে প্রচুর পুষ্টি। বিশেষ করে ক্যারোটিনয়েডসমৃদ্ধ, যার মধ্যে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন। এটি শরীরে ভিটামিন এ-তে রূপান্তরিত হয়ে চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের যত্ন এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, ক্যারোটিনয়েড সমৃদ্ধ খাদ্য প্রদাহ কমাতে এবং হৃৎপিণ্ডের রোগ, ক্যান্সারসহ দীর্ঘমেয়াদী অসুখের ঝুঁকি হ্রাস করতে সহায়ক। মিষ্টি কুমড়ায় আছে প্রচুর ভিটামিন সি, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বকের কোলাজেন উৎপাদনে সহায়ক। এছাড়া এতে থাকে পটাসিয়াম, যা হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী এবং শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে। শুধু ১০০ গ্রাম রান্না করা মিষ্টি কুমড়ায় প্রায় ২ গ্রাম ফাইবার রয়েছে, যা পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য, রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং দীর্ঘস্থায়ী তৃপ্তি নিশ্চিত করে। মিষ্টি কুমড়ার প্রাকৃতিক মিষ্টতা এবং ক্রিমি গঠন এটিকে স্যুপ, স্মুদি বা বেকড খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। সব মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপযোগী নয় হ্যালোইনের জন্য ব্যবহৃত বড় পাম্পকিনগুলো সাধারণত বেশি পানি ও স্বাদহীন হয়। রান্নার জন্য ছোট ও মাংসপূর্ণ প্রজাতি সবচেয়ে উপযুক্ত।
যেসব খাবার খাবেন ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে
যেসব খাবার খাবেন ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে
2 দিন আগে
আমরা ত্বক নিয়ে দুশ্চিন্তা সবসময় কাজ করে থাকি। আর ত্বকের যত্নে আমরা এমন কোনো উপাদান নেই, যা ব্যবহার করা হয়নি। এরপরও দুশ্চিন্তা-ত্বক মসৃণ করতে পারি না। যদি প্রশ্ন করা হয়-সঠিক নিয়মে কি আমরা ত্বকের যত্ন নিয়েছি? অথচ আমাদের ত্বকের যত্ন নেওয়ার বেশিরভাগ উপকরণই আছে বাড়িতে, রান্নাঘরে। হলুদ, দুধ থেকে আমলকীর রস পর্যন্ত আমরা সবসময় বিশ্বাস করে আসছি যে, আসল সৌন্দর্য ভেতর থেকেই শুরু হয়। এমন একটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে, যা নীরবে সৌন্দর্য জগতের উজ্জ্বল, স্বাস্থ্যকর ত্বকের গোপন অস্ত্রে পরিণত হয়েছে। এর নাম গ্লুটাথিয়ন। আর মাস্টার অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট নামে পরিচিত গ্লুটাথিয়ন শরীরের গভীরে কাজ করে অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই করে থাকে, বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয় এবং ত্বককে সতেজ ও উজ্জ্বল করে তোলে। এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক, এমন কিছু গ্লুটাথিয়ন সমৃদ্ধ খাবারের কথা, যেগুলো আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কাজ করতে পারে-
অকাল বার্ধক্য রোধ এবং ত্বকের যত্নে ভিটামিন ‘ই’ সেরা ঔষধ
অকাল বার্ধক্য রোধ এবং ত্বকের যত্নে ভিটামিন ‘ই’ সেরা ঔষধ
4 দিন আগে
ইভিয়ন ক্যাপসুল ভিটামিন ‘ই’ ক্যাপসুল নামে পরিচিত। এর রয়েছে নানা ধরনের বৈশিষ্ট্য। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে—এটি ত্বক ও চুল মসৃণ করে, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং কোষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সাহায্য করে। এটি ত্বকের বলিরেখা ও দাগ কমাতে, চুল মজবুত করতে এবং নখের ভঙ্গুরতা দূর করতেও ভীষণ উপকারী।  এছাড়া অকাল বার্ধক্য ঠেকাতে ভিটামিন ‘ই’ ক্যাপসুল বেশ কার্যকরী। অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর ভিটামিন 'ই' রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতেও সাহায্য করে। নিয়মিত ভিটামিন 'ই' ক্যাপসুল ত্বকে মালিশ করলে ত্বক টান টান হয়। এছাড়া শরীরের আরও নানা উপকারে যে ভিটামিন 'ই' কাজে আসে, তা হয়তো অনেকেরই অজানা রয়েছে।
বদনজর কী? এটা থেকে বাঁচতে যা করবেন
বদনজর কী? এটা থেকে বাঁচতে যা করবেন
5 দিন আগে
আমাদের সমাজে এমন অনেক বিষয় প্রচলিত আছে, যেগুলো নিয়ে নানা ভ্রান্ত ধারণা ও বিশ্বাস বিদ্যমান। এর মধ্যে অন্যতম হলো ‘বদনজর’। কখনও হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়া। কখনও ভালো ব্যবসা হঠাৎ মন্দা হওয়া। আবার কখনও সুখী পরিবারে অপ্রত্যাশিত অশান্তি দেখা, এই সবের পেছনে অনেকেই বলে, ‘নজর লেগেছে।’ আধুনিক যুক্তিবাদী মন হয়তো এটিকে হাস্যকর মনে করতে চাইবে, কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে বদনজর কোনো কুসংস্কার নয়। বরং এটি একটি প্রতিষ্ঠিত সত্য ও বাস্তবতা। বদনজর বা ‘আল-আইন’ হলো- এমন এক অদৃশ্য প্রভাব, যা কোনো হিংসুক বা অতিমাত্রায় আগ্রহী ব্যক্তির দৃষ্টি থেকে অন্যের প্রতি প্রেরিত হয় এবং তার জীবনে ক্ষতি করতে পারে। আজকের সময়ে, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে, যেখানে প্রতিটি মুহূর্তের সুখ, সাফল্য ও সৌন্দর্য যেন সকলের সামনে প্রদর্শনের বস্তু হয়ে দাড়িয়েছে। তাই বদনজরের প্রভাব আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। ছোট্ট ঈর্ষা, অনিচ্ছাকৃত আগ্রহ বা প্রশংসার দৃষ্টি, সবই বদনজরের মাধ্যমে ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই ইসলামি শিক্ষা আমাদের সতর্ক করে যে, আল্লাহর সাহায্য ও দোয়ার মাধ্যমে আমরা এই প্রভাব থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি।