মেহেদি হাসান মিরাজের ওপরেই আরও একবার বাংলাদেশের দায়িত্ব। ক্রাইসিস ম্যান হিসেবে নিজেকে অনেকবারই প্রমাণ করেছেন। ঢাকায় ভারতের বিপক্ষে সেই সেঞ্চুরি কিংবা দলের প্রয়োজনে বিশ্বকাপে বারবার নিজের ব্যাটিং অর্ডার পরিবর্তন করে দলের জন্য নিজেকে প্রমাণ করেছেন। রাওয়ালপিন্ডিতে বাংলাদেশের ইনিংস যখন ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে, তখন এই মিরাজই আবার এলেন আস্থা হয়ে।
২৬ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর লিটন কুমার দাস এবং মেহেদি হাসান মিরাজের ৪৯ রানের পার্টনারশিপ বাংলাদেশকে সর্বনিম্ন রানে অলআউটের লজ্জা থেকে মুক্তি দিয়েছে। ২০১৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৪৩ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। মিরাজের চারে সেই মার্ক পেরিয়ে যায় টাইগাররা।
পাকিস্তানের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের ৩য় দিনে লাঞ্চের আগে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেট হারিয়ে ৭৫ রান। ফলো-অন এড়াতে বাংলাদেশকে যেতে হবে ১২৫ রান পর্যন্ত।